তৃণমূল সাংসদ শতাব্দী রায়ের মান ভাঙাতে🌳 ইতিমধ্যে আসরে নেমেছেন কুণাল ঘোষ, সৌগত রায়, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েনরা। এবার এই তালিকায় যুক্ত হল আরেকটি নাম। এবার শতাব্দীর মানভঞ্জনের পালা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের। শুক্রবার সন্ধেয় শতাব্দীকে নিয়ে অভিষেকের ক্যামাক স্ট্রিটের অফিসে হাজির হয়েছেন ক🉐ুণাল ঘোষ। সেখানে রয়েছেন রাজ্যের শাসকদলের অন্য নেতৃত্বরা।
দলের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে একের পর এক তোপ দেগেছেন শতাব্দী রায়। তাঁর ফ্যান ক্লাবের অভিযোগ, শতাব্দীকে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। তাঁর নিজেই এলাকাতেই যেতে দেওয়া হচ্ছে না। তার পরই তিনি দিল্লি যাচ্ছেন বলে ঘোষণা করেন। অমিত 𝓰শাহয়ের সঙ্গে দেখা হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন শতাব্দী। একইসঙ্গে তারাপীঠ–রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদের পদ থেকেও তিনি ইস্তফা দিয়েছেন। শতাব্দীকে ফোন করেছেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়। এই পরജিস্থিতিতে তৃণমূলের তারকা সাংসদ শতাব্দীকে দলে রাখার আপ্রাণ চেষ্টা করে চলেছে রাজ্যের শাসকদল।
এদিন প্রথম শতাব্দীকে ‘বোঝাতে’ তাঁর বা♑ড়ি গিয়েছিলেন তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। সেখানে তিনি প্রায় আড়াই ঘণ্টা ছিলেন। শতাব্দীর বাড়ি থেকে বেরিয়ে যদিও কুণাল জানিয়েছেন, নিছক আড্ডা হয়েছে। তাঁর কথায়, ‘রাজনীতির সঙ্গে জড়িত দুই ব্যক্তি পাশাপাশি থাকলে তাঁদের মধ্যে অবশ্যই রাজনীতির কথা হবে।’🎃 এবং এর পরই এদিন সন্ধে সাড়ে ৬টা নাগাদ ক্যামাক স্ট্রিটে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে এসেছেন শতাব্দী রায় ও কুণাল ঘোষ।