কেন্দ্রের সাধারণ বাজেট পেশ হয়ে গিয়েছে। আজ, বুধবার চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য পেশ করতে চলেছেন রাজ্য বাজেট। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে এটাই শেষ বাজেট। নিয়োগ দুর্নীতি থেকে বকেয়া ডিএ—বেশ চাপ তৈরি হয়েছে। আবার সামাজিক প্রকল্প অব্যাহত রাখতে হবে। এই অবস্থায় সাধারণের কথা মাথায় রেখে সরকার কী পদক্ষেপ করে সেটাই দেখার। সামাজিক প্রকল্পে বরাদ্দ বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সামাজিক কল্যাণ প্রকল্প চালানো, ঋণের বোঝা সামলানোর𒀰 পর এই বাজেট পেশ তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের কাছে পরীক্ষা।
এদিকে সীমিত আয়ের মধ্যে বেড়েছে খরচ। আবার ঋণ এবং রাজকোষের ঘাটতি চিন্তায় রেখেছে রাজ্য সরকারকে। তার উপর কেন্𒁏দ্রীয় সরকারের স্থির করে দেওয়া বিধির চাপও আছে। তবে পঞ্চায়েত নির্বাচন সামনে থাকায় গ্রামাঞ্চলের মানুষের কথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিশেষ গুরুত্ব দেবেন বলে মনে করা হচ্ছে। যদিও কন্যাশ্রী, স্বাস্থ্য সাথ🐎ী, লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে বিপুল খরচ হয় রাজ্যের। তাছাড়া নির্বাচনের আগে সামাজিক কল্যাণ ক্ষেত্রে বরাদ্দ কাটছাঁট করা একপ্রকার অসম্ভব। বেতন–পেনশন, ঋণ শোধ, প্রশাসনিক খরচ, দফতরভিত্তিক বরাদ্দের মতো প্রয়োজনীয় খরচও আছে।
অন্যদিকে এখন বিভিন্ন প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সরকারের অর্থের সুবিধা প💝েতে চাইছে রাজ্য সরকার। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা, একশো দিনের কাজের মতো গ্রামীণ প্রকল্পে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ আটকে রাখা হয়েছে। তা🔜র উপর কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়ে দিয়েছে, বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে সংস্কার মানলে তবেই রাজ্য ৩.৫% পর্যন্ত রাজকোষ ঘাটতি রাখতে পা🍃রবে। না হলে তা নামিয়ে আনতে হবে তিন শতাংশে।
আবার বছর ঘুরলেই তোড়জোড় শুরু হয়ে যাবে লোকসভা নির্বাচনের। যা তৃণমূল কংগ্রেস সরকারের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। তবে ঋণ শোধ সামলে কতটা সামাজিক প্রকল্পে বরাদ্দ বাড়ানো যায় এখন সেটাই দেখার। কারণ গোটা বিষয়টির পরিকল্পনা করতে হবে এখন থেকেই। দিদির দূত কর্মসূচিতে রাজ্য✨ের নেতা–মন্ত্রীদের সামনে গ্রামের সমস্যার কথা বারবার তুলে ধরেছেন সাধারণ মানুষ। সেই সমস্যা কতটা সমাধান হবে সেটা এই বাজেট পেশের পরই জানা যাবে।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT♏ App থেকেও। এ🌸বার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup