দিল্লিতে I.N.D.I.A তৈরির জন্য় উঠে পড়ে লেগেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। একেবারে রামধনূ জোট তৈরির জন্য দফায় দফায় মিটিং। তারপর্যপূর💧্ণভাবে সেই মিটিংয়ে যেমন রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়রা ছিলেন, তেমনি সেই মিটিংয়ে সিপিএমের নেতারাও ছিলেন। এনিয়ে দেশজুড়ে নানা চর্চা। তবে কি যাবতীয় বিবাদ উধাও? সিপিএম, তৃণমূল, কংগ্রেস সব একসারিতে চলে এলেন? বাংলায় কুস্তি আর দিল্লিতে দোস্তির বিষয়টি দেখে বিভ্রান্ত নীচুতলার কর্মীরা। এবার এনিয়ে বিস্ফোরক ছবি হাজির করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।
সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘পঞ্চায়েত ভোটে কর্মীরা গেল মারা, কিন্তু ঘাসফুলেই 𒉰মজে কাস্তে- হাতুড়ি-তার♏া!’ এরপর তিনি লিখেছেন, ‘তোলামূলী কমরেডদের হাত ধরার পথ প্রশস্ত হচ্ছে…’
এরপর নীচে তিনি দুটি ছবি পাশাপাশি হাজির করেছেন, সেখানে একটিতে সিপিএমের মুখপত্র গণশক্তির প্রথম পাতার ছবি🅺। সেখানে বিরাট বিজ্ঞাপন। সেখানে একটি বেসরকারি হাসপাতালের উদ্বোধনের কর্মসূচির বিজ্🙈ঞাপন দেওয়া হয়েছে। তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নাম বিরাট করে দেওয়া রয়েছে। ছবিও দেওয়া রয়েছে তার সঙ্গে। সেই জায়গাটি লাল দিয়ে নির্দেশ করা হয়েছে টুইটে। তার সঙ্গেই পাশে অপর একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে টুইট করে। সেখানে দেখা যাচ্ছে সিপিএমের বিকাশ ভট্টাচার্যের পাশেই বসে রয়েছেন তৃণমূলের প্রবীন সাংসদ সৌগত রায়। সম্ভবত মণিপুর ইস্যুতে প্রতিবাদ কর্মসূচির ছবি হতে পারে এটি।
একেবারে তীক্ষ্ণ নিশানা করেছেন শুভেন্দু। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এতদিন বলা হত তলায় তলায় রাম-বাম জোট। কিন্তু এবার একেবারে অন্য ছবি। সেখানে তৃণমূলের সাংসদের পাশে বসে রয়েছেন সি🌱পিএমের সাংসদ।
এই ছবি প𝔉োস্ট করে তীব্র কটাক্ষ করেছেন শুভেন্দু। এদিকে গোটা ঘটনায় অস্বস্তিতে সিপিএমের নীচুতলার কর্মীরা। 🌠যে সিপিএম বাংলায় মার খায় শাসকের হাতে, সেই সিপিএমের নেতা দিল্লিতে কীভাবে তৃণমূলের পাশে বসে থাকেন তা নিয়েও নানা প্রশ্ন।
শুভেন্দুর টুইটের জবাবে এক নেটিজেন লিখেছেন, প্রথমেই তো বলে দিয়েছে কমরেট। তাই তাড়াতাড়ি বিক্রি হয়ে গিয়েছে। ওদের কোনও 𒈔দোষ নেই। অপর একজন ছড়া কেটেছেন, মানুষ ঝান𒆙্ডা নিয়ে করে লড়াই, ঝড়ায় অনেক রক্ত। নেতারা ফিশ ফ্রাইতে ভোট বিকিয়ে ঘর গোছাতে ব্যস্ত। অপর এক নেটিজেন ছবি পোস্ট করেছেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।