তিনি বারবারই বলেছেন, বিবিধের মধ্যে ঐক্য অটুট রাখতে হবে। তাঁর বক্তব্যে উঠে এসেছে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা। তাঁর সভা থেকে শোনা যায়, ধর্ম যার যার উৎসব সবার। হ্যাঁ, তিনি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যিনি দুর্গাপুজোর উদ্বোধনও করেন, ইউনেস্কোর প্রতিনিধিদের ন♋িয়ে রাস্তায় হাঁটেন, গুরুদ্বোয়ারায় গিয়ে পুজো দেন, বাড়িতে মা ক𝐆ালীর পুজো করেন এবং ইফতার পার্টিতেও অংশ নেন। অর্থাৎ বাংলা ধর্মনিরপেক্ষ রাজ্য এটা তিনি বারবার প্রমাণ করেছেন। আর তাই আজ, বৃহস্পতিবার মাথায় ব্যান্ডেজ নিয়েই ইফতার পার্টিতে যোগ দিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সামনে লোকসভা নির্বাচন। তাঁকে রাজনীতির মঞ্চে ফিরে প্রচার চালাতে হবে। কিন্তু মাথায় এখনও চোট পুরোপুরি সারেনি। তারপরও কপালে ব্যান্ডেজ নিয়েই ইফতার পার্টিতে যোগ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর পাশে ছিলেন ফিরহাদ হাকিম, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, ডেরেক ও’ব্রায়েন–সহ অন্যান্য ব্যক্তিরা। প্রত্যেক বছরই ইফতার পার্টিতে যোগ দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারও সেটা দেখা গেল। সকলের সঙ্গে করজো♌রে নমস্কার করলেন মুখ্যমন্ত্রী। হেসে কথা বললেন। তারপর যোগ দিলেন ইফতার ♌পার্টিতে।
আরও পড়ুন: কলকাতা মেট্রো এবার ছুটবে বিমানবন🌟্দর পর্যন্ত, দুর্গাপুজোর আগে চালুর ♈সম্ভাবনা
এদিকে আজ, বৃহস্পতিবার পার্ক সার্কাসে ইফতার পার্টির আয়োজন করেছিল কলকাতা পুরসভা। সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর আমন্ত্রিত ছিলেন শহরের নানা স্তরের জনপ্রতিনিধিরা। বেশ কিছুক্ষণ সেখানে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তখনই দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রীর কপালে ব্যান্ডেজ। সুতরাং এখনও চোট পুরোপুরি সারেনি। তারপরও ইফতার পার্টিতে সামিল হলেন মুখ্যমন্ত্রী। সবাইকে ভাল থাকতে বললেন। চোট লাগার পর বেশ কিছুদিন বাড়িতেই বিশ্রামে ছিলেন। তবে গার্ডেনরিচে বহতল ভেঙে পড়ার ঘটনায় সেখানে যান মুখ🐎্যমন্ত্রী। তারপর এখন নবান্নেও যাচ্ছেন কাজ করতে। আগামী ৩১ মার্চ কৃষ্ণনগরে সভা আছে মুখ্যমন্ত্রীর। তার পরদিন ১ এপ্রিল বহরমপুরে ইউসুফ পাঠানের সমর্থনে সভা করবেন।