দার্জিলিং সফরে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সরস মেলার উদ্বোধনে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। সেখানে একাধিক প্রতিশ্রুতি দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। পাহাড়ে কর্মসংস্থানের উপর জোর দিলেন মমতা। সেই সঙ্গেই পর্যটনের সমৃদ্ধির উপরেও জোর দেন তিনি।&n🍌bsp;
মমতা বলেন, আমি খুব খুশি যে এখানকার মহিলারা নিজের পায়ে দাঁড়াচ্ছে। সেল্ফ হেল্প গ্রুপ তৈরি করা হ𓆉চ্ছে। আমি চাই এখানকার ইয়ং জেনারেশন এগিয়ে যাক। প্রচুর স্কিম আমরা করেছি। কন্যাশ্রী, শিক্ষা শ্রী, স্টুডেন্ট স্মার্ট কার্ড। সবাইকে শিশু দিবসের প্রাণ ভরা আশীর্বাদ জানাই.
মমতা বলেন, এখানকার চা খুব ভালো। অনেকদিন আগে আমি আমেরিকা গিয়েছিলাম। ওখানে দেখলাম ওয়েটিং লাউঞ্জে যে চা দেওয়া হচ্ছে তাতে দার্জিল⛄িং টি লেখা। খুব ভালো লাগল। তবে দার্জিলিং চায়ের নাম করไে কেউ কেউ খারাপ চা বিক্রি করছেন। একটা সিস্টেম আমরা তৈরি করব যেখানে দার্জিলিংয়ের চায়ের কেউ বদনাম করতে না পারে।
এরপর মমতা কে🌌ন্দ্রীয় বঞ্চনার কথাও উল্লেখ করেন। তাঁর মতে কেন্দ্রীয় সরকার পাহাড়ের উন্নয়নের জন্য় টাকা দেয় না।
পর্যটনের বিকাশ প্রসঙ্গে মমতা বলেন, ১৪০০ জনকে হোমস্টের জন্য ইনসেনটিভ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের টাকা দেয় না। হ্যান করেঙ্গে, ত্যান করেঙ্গে। কিন্তু কিছু কা🌼জ করে না। আমাদের প্রার্থী কীভাবে জিতবে। ও তো মিথ্যে বলতে পারে না। এখন মিথ্য়ের রাজত্ব। ভোটের সময় ওরা আসে আর টাকা বিলি করে। কিন🌱্তু হাসপাতালে ভর্তির সময়, জলের সরবরাহ করার সময়, জিটিএর জন্য, পাহাড়ের জন্য কিছু মিলবে না। ওরা ভোটের সময় কাজ করে। আর আমরা সারা বছর কাজ করি। আমাদের তৃণমূলের সঙ্গে অনীত থাপার অ্যাডজাস্টমেন্ট আছে। আমি চাই তিনি এগিয়ে যান। এখানে একটা সময় ছিল যখন অশান্তি হত। আমরা পাহাড়ে শান্তি চাই। উন্নতি চাই। হিল ইউনিভার্সিটি করেছি।