পশ্চিমবঙ্গ সরকার এবার ফৌজ🐻দারি আইন নিয়ে পর্যালোচনা করবে। এজন্য রাজ্য সরকার সাত সদস্য়ের কমিটি তৈরি করেছে। তার মধ্যে কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিও রয়েছেন। তাঁরাই এই নতুন ক্রিমিনাল ল পর্যালোচনা করবেন। আগামী তিন সপ্তাহের মধ্য়ে এনিয়ে রꦐিপোর্ট জমা দেওয়া হবে।
সেই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা ২০২৩ ভারতীয় ন্যায় ꦐসুরক্ষা সংহিতা ২০২৩, ভারতীয় সুরক্ষা অধিনিয়ম ২০২৩ নিয়ে পর্যালোচনা করা হবে। এনিয়ে ✨নির্দিষ্ট কমিটি তৈরি করা হয়েছে।
কারা রয়েছেন সেই কমিটিতে?
সেই কমিটিতে প্রাক্তন বিচারপতি অসীম কুমার রায়, আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, অ্যাডভোকেট জে🎶নারেল, রাজ্য়ের পক্ষে সিনিয়র স্ট্যান্ডিং কাউন্সেল শ্রী সঞ্জয় বসু, রাজ্য পুলিশের ডিজ▨ি ও কলকাতার পুলিশ কমিশনার। এই সাতজনকে নিয়ে কমিটি তৈরি করা হয়েছে।
তাঁরা এই নতুন আইন নিয়ে পর্যালোচনা করবেন। এরপর তাঁরা বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখবেন। তারপর তাঁরা এনিয়ে রিপোর্ট তৈরি করবেন। সেটা জমা দেওয়া হবে রাজ্য সরকারের কাছে। তাঁরা শিক্ষাবিদ, আইনজী🥃বী, গবেষক সহ অন্যান্য লিগাল এক্সপার্টদের নিয়োগ করতে পারেন। তাঁরা এই কমিটিকে সহায়তা করতে পারেন। এমনকী এই কমিটি প্রয়োজনে পাবলিকের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় মতামতও নিতে পারে।
প্রসঙ্গত এর আগে বাংলার মুখ্য়মন্ত্রী ভারতীয় ন্যায় সংহিতা নিয়ে পর্যালোচনা করার কথা জানিয়েছিল। সেই অনুসা▨রে এবার তা নিয়ে পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নেꦚওয়া হল।
২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য সংহিতার বিল পাশ করা হয়েছিল। ভারতীয় ন্যায় (ꦯ দ্বিতীয়) সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা( দ্বিতীয়) সংহিতা, ♊ও ভারতীয় সাক্ষ্য(দ্বিতীয়) বিল পাশ করা হল সংসদে। আর এই তিন বিল পাশ হওয়ার জেরে কার্যত উচ্ছসিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
এক্স হ্যান্ডেলে এই ফৌজদারি আইন পাশ নিয়ে উচ্ছাস প্রকাশ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি লিখেছিলেন, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়ম ২০২৩ আমাদের ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে দাঁড় করিয়েছে। এই বিল ঔপন🔯িবেশিক আইন ব্যবস্থার অবসান ঘটাচ্ছে। একটা নতুন যুগের সূচনা হচ্ছে।
মোদী জানিয়েছিলেন, এই বিল গরিব, প্রান্তিক মানুষদের সুরক্ষায় সহায়তা 𝓡করবে। সেই সঙ্গেই মোদী জানিয়েছেন, এই বিল সংগঠিত অপরাধের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নেবে। সন্ত্রাসবাদ, জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কঠোরতম ব্যবস্থা নেবে🤪 এই বিল। সেই সঙ্গেই রাষ্ট্রদ্রোহিতা রোধে যে মান্ধাতার আমলের ব্যবস্থা ছিল তাকেও বিদায় জানাবে এই ব্যবস্থা।