এবারের বন্যাতেও ডুবেছিল ঘাটাল। মানুষের ভোগান্তি কিছু কম হয়নি।এবার প্রশ্ন ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কী হল! কতদূꦯর এগ𒅌োল ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান?
সংবাদ প্রতিদিনের দ🐈ফতরে তাদের কনসাল্টিং এডিটর কুণাল ঘোষের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা হল দেবেরꦡ। একদিকে অভিনেতা। একদিকে তিনি সাংসদ। এবার ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে মুখ খুললেন তিনি।
ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে দেব বলেন, কাজ এগোচ্ছে। তবে সেই রাস্তা কঠিন। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে মুখ্যমন্ত🌟্রী সুখবর শোনাবেন।
এদিকে শুধু ঘাটালবাসীই নন, গোটা বাংলাও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে আছে কবে ঘাটালের মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়িত হয়? কারণ বছরের পরে বছর ধরে ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে নানা টানাপোড়েন চলছে। প্রতি বছর বর্ষা এলেই ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান না হওয়ার জন্য ক্ষোভ প্রকাশ করেন । আর বর্ষা এলেই ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান নিয়ে ক্ষোভ প্রশমনের জন্য় নানা প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। আর বর্ষা মিটলেই আবার যে কে সেই পরিস্থিতি হয়। তবে এবার ভোটের আগে বড় প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন খোদ মুখ্য়মন্ত🌳্রী। কিন্তু বাস্তবে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানে আদৌ কতটা হয়েছে তা নিয়ে প্রশ্নটা থেকেই গিয়েছে।
এর আগে ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যান নিয়ে মুখ খুলেছিলেন দেব। এমনকী ঘ🧔াটাল মাস্টার প্ল্যান না হলে তিনি ভোট প্রচারে যাবেন না বলে দেব বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের কাজ শুরু না হলে (২০২৬ সালের) প্রচারে যাব না। মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় কথা দিলে কথা রাখেন। মানুষ অনেক সমস্যার মধ্যে আছেন। সবাই মিলে পাশে থাকতে হবে। সব ঠিক থাকলে জানুয়ারি ফ্রেব্রুয়ারি মাসে কাজ শুরু করতে পারা যেতে পারে।
সেই সঙ্গেই দেব বলেন, ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান তিন মাসে সম্ভব নয়। জুন মাসে জিতেছি। জুন থেকে ধরলে তিন মাসে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান হয় না। রাজ্য সরকার চেষ্টা করছে । কাজটা দ্রুত গতিতে শুরু করার। জমি অধিগ্রহণ ও জমি পুনরুদ্ধারের কাজ চলছে। কিছু জমিতে দোকান তৈরি হয়ে গিয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা চলছে। রাস্তা দিয়ে বড় মেশিন ঢুকতে পারবে না। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেনꦇ, পাঁচ বছরের আগে সেই কাজ শেষ করা সম্ভব নয়।