আরজি কর মেডিক্যালে নিহত মহিলা চিকিৎসকের দেহ সৎকারে প্রশাসনের তাড়াহুড়ো নিয়ে ইতিমধ্যে একাধিক প্রশ্ন উঠেছে। সৎকারের সেই প্রক্রিয়া নিয়েই এবার বিস্ফোরক দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।🐻 রবিবার সন্ধ্যায় তিনি প্রশ্ন করেন, তরুণী চিকিৎসকের দেহের সৎকারে শ্মশান খরচ দিল কে? কে করল সৎকারের অনুমতিপত্রে সই?
গত ৯ অগাস্ট সন্ধ্যায় ময়নাতদন্তের শেষে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় তরুণী চিকিৎসকের দেহ সৎকার করে পুলিশ। ময়নাতদনꦕ্তের শেষে নিহতের বাবা - মাকে কিছু না জানিয়েই তারা দেহ নিয়ে চলে যায় তাঁর সোদপুরের বাড়িতে। পরে খবর পেয়ে সেখানে পৌঁছন বাবা - মা। নিহত তরুণী চিকিৎসকের দেহকে কেন্দ্র করে কলকাতা পুলিশের নিরাপত্তাও ছিল চোখে পড়ার মতো।
ম🔯েয়ের দেহ বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে শুনে কিছুক্ষণ পর বাড়িতে যান তাঁর মা - বাবা। এর কিছুক্ষণ পর দেহ বাড়ি থেকে নিয়ে পানিহাটির মহোৎসবতলা শ্মশানের দিকে রওনা হয় পুলিশ। ততক্ষণে শ্মশানে পৌঁছে গিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর নান্টু ও তৃণমূল বিধায়ক নির্মল ঘোষ। যুদ্ধকালীন তৎপ𝕴রতায় দেহ সৎকার শুরু করে দেয় পুলিশ। যদিও শ্মশানে তখন অন্তত ২টি দেহ সৎকারের অপেক্ষায় ছিল।
মেয়ের দেহ সৎকারে পুলিশের এই তৎপরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মৃত চিকিৎসকের বাবা। তিনি বলেন, আমার মেয়ের দেহটা আমার চোখের সামনে পুড়িয়ে দিল। আমাদের একবার ভালো করඣে দেখতেও দিল না। আমার তখন মাথার ঠিক ছিল না। তাই ওদের বাধা দিতে পারিনি।
রবিবার🐻 শুভেন্দুবাবু প্রশ্ন করেন, তরুণী চিকিৎসকের দেহ সৎকার করার শ্মশান খরচ দিল কে? মৃতার পরিবার সেই খরচ দেয়নি। তরুণী চিকিৎসকের সৎকারের অনুমতিপত্রে সই করল কে? মৃতার বাবা সেই নথিতে সই করেননি। সিবিআই তদন্ত হলে সব প্রকাশ্যে আসবে।