শীতের শুরুতেই ফের পরিস্থিতি বিগড়ে যেতে শুরু করল।দূষণে কাবু রাজধানী দিল্লি। দিল্লি ও এনসিআর এলাকায় দূষণের মাত্রা উদ্বেগজনক পরিস্থিতিতে চলে যাচ্ছে বলে খবর। এর জেরে এয়ার পিউরিফায়ার ও মাস্ক বিক্রꦿির পরিমাণ ক্রমশ বাড়ছে। অনেককেই দেখা যাচ্ছে মাস্ক পরে তাঁরা চলাফেরা করছেন।
কেন্দ্রীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ🀅ের তথ্য় অনুসারে সোমবার দিল্লির বাতাসের মান একেবারে উদ্বেগজনক জায়গায় চলে যায়। একেবারে ৪৮৪তে চলে যায় এয়ꦛার কোয়ালিটি ইনডেক্স।
এদিকে দূষণ বাড়লে স্বাভাবিকভাবেই অনেকের শ্বাসকষ্টের সমস্যা দেখা দেয়।তবে✨ কারোর যখন সর্বনাশ কারোর তো পৌষমাস হয়ই। সেই মতো এবার এয়ার পিউরিফায়ার ও মাস্ক বিক্রির সংখ্য়াও ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে।♑ বহু বাসিন্দা দূষণের হাত থেকে বাঁচার জন্য ঘরে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সেই সঙ্গেই অনেকে রাস্তায় বের হচ্ছে মাস্ক পরে।
এনডিটিভির খবর অনুসারে জানা গিয়েছে, এয়ার এক্সপার্ট ইন্ডিয়ার মালিক বীজেন্দ্র মোহন জানিয়েছেন, বায়ু দূষণ বাড়তেই এয়ার পিউরিফায়ার বিক্রির সংখ্য়াও ক্রমশ বাড়ছে। আগে আমরা দিনে ২০টা এয়ার পিউর🀅িফায়ার বিক্রি করতাম। কখনওℱ দুদিনে এই সংখ্যাটা হত। বর্তমানে সেই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। রোজ ১৫০টা করে অন্তত ফোন পাচ্ছি। প্রতিটা ঘরে এয়ার পিউরিফায়ারটা খুব দরকার।
পুষ্পবিহারের ব্ল🍰ুএয়ার এয়ার পিউরিফায়ারের ডিলার আছে রাকেশ সিংয়ের। তিনি বলেন, গত মাসে প্রতিদিন ১০-১২টি এয়ার পিউরিফায়ার বিক্রি হত। এখন সেটা রোজ ২৫টা ꦬকরে হচ্ছে।
এয়ারথ এয়ার পᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚিউরিফায়ারের মালিক রবি কৌশিক জানিয়েছেন, গত অক্টোবরের তুলনায় এবার বিক্রি ৭০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে। তিনি জানিয়েছেন, রাস্তার ধারে যাদের বাড়ি তাদের দূষণের সমস্যা আরও বেশি। এর জেরে তাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যা হতে পারে। তবে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করলে অন্তত ঘরের বাতাসটা কিছুটা শুদ্ধ হয়।
পূর্ব দিল্লির ওষুধের দোকানের এক মালিক বﷺলেন, নভেম্বর মাসে শিশুদের নেবুলাইজার বিক্রির ♓পরিমাণ বেড়ে গিয়েছে। বহু অভিভাবক তাদের বাচ্চাদের শ্বাসকষ্টের সমস্যার কথা উল্লেখ করছেন।
অ্যাপোলো ফার্মেসির এক সেলসম্যান জানিয়েছেন, আগে আমরা দিনে চাꩵর পাঁচটি মাস্ক বিক্র𒈔ি করতাম। আর এখন দিনে ৪০-৪৫টি মাস্ক বিক্রি করছি।
এদিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স ৪৫০ ছাড়িয়ে গিয়েছে। যার জেরꦍে দূষণ নিয়ে উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে। নানা পদক্ষেপও নেওয়া হচ্ছে দূষণের মাত্রা কমানোর লক্ষ্যে।