আবারও কেঁপে উঠল দিল্লি। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ২.১। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সেসমোলজির তরফে জানানো হয়েছে, হরিয়ানার রোহতক থেকে ২৩ কিলোমিটার দূরে ভূ-পৃষ্ঠের ১৮ কিলোমিটার নীচে ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল।গত ১০ দিনে কমপক্ষে ছ'টি ক্ষেত্রে রোহতকের পার্শ্ববর্তী এলাকা ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল। পাশাপাশি গত এপ্রিল থেকে এই নিয়ে দিল্লিতে ১৬ বার ভূমিকম্প হল। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কম্পন মৃদু ছিল এবং খুব কম ক্ষেত্রেই মানুষ কম্পন অনুভব করতে পেরেছেন। সেই কম্পন শুধুমাত্র সেসমোগ্রাফে ধরা পড়েছে।কিন্তু একের পর মৃদু কম্পনের জেরে তীব্র মাত্রার ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বিশেষত সোশ্যাল মিডিয়ায় বিভিন্ন তথ্যে বিভ্রান্তি বাড়ছে। তবে বিষেশজ্ঞরা জানিয়েছেন, বারবার কম্পন হওয়া মানেই তীব্র মাত্রার ভূমিকম্প হতে চলেছে, তার কোনও ভিত্তি নেই। তবে প্রস্তুতির জন্য নজরদারি চালানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাঁদের বক্তব্য, অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের মতো ভূমিকম্পের কোনও পূর্বাভাস দেওয়া যায় না।