কাজ ও ব্যক্তিগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই জরুরি। নাহলে উভয়ের উপরই এর খ𓃲ারাপ প্রভাব পড়ে।কর্ম-জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখার ক্ষেত্রে সম্মুখীন হওয়া চ্যালেঞ্জগুলির বিষয়ে এবার নিজের মতামত শেয়ার করেছেন বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট এবং মাস্টারক🎉ার্ডের প্রাক্তন সিইও অজয় বাঙ্গ৷। তাঁর পরামর্শের একটি ভিডিয়োই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে।
ভিডিয়োতে কী বলেছেন অজয় বাঙ্গা
ভিডিয়োতে বাঙ্গার দাবি, ভারসাম্য বজায় রাখার বিষয়টি নিজের উপর নির্ভর করে। কয়েকজন মানুষ আছেন, যাঁরা প্রতিদিন ১২-১৮ ঘণ্টা কাজ করেও নিজেদের ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারেন। আবার অন্যরা কিন্তু মাত্র ছয় ঘণ্টার বেশি কাজ করতে গিয়েই সমস্🎃যায় পড়েন। এমতাবস্থায়, ভারসাম্য বজায় রাখাটা একটি ব্যক্তিগত কাজ। প্রত্যেকের জন্য এটি ভিন্ন হতে পারে।
আরও পড়ুন: (Central Scholarship 2024: কে▨ন্দ্রীয় সরকারের ২৩টি স্কলারশিপের আবেদনের শেষদিন ৩১ অক্টোবর, আবেদন করুন এখনই)
কাজ ও জীবনের মধ্যে ভারসাম্য আসবে কীভাবে
তিনি আরও জানান, কাজ ও জীবনের মধ্যে ভারসাম্য মূলত দু' টি প্রধান বিষয়ের ওপর নির্ভর করে। প্রথমত, আপনার কাজকে ভালবাসুন এবং দ্বিতীয়ত, নিজের এবং আপনার প্রিয়জনের জন্য কিছুটা হলেও সময় বের করুন। আপনি যা করছেন তা যদি আপনি উপভোগ না করেন তবে ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করুন। এককথায় বলতে গেলে, যে কাজ ভালো লাগবে না, যে কাজে মজা পাবেন না, সে কাজ না করারই পরামর্শ ꦚদিয়েছেন বাঙ্গা।
এদিন পরিবারকে সময় দেওয়ার উপর জোর 📖দিয়ে গিয়ে, অজয় বাঙ্গা শেয়ার করেছেন নিজের অভিজ্ঞতাও। হংকং এর সিটিগ্রুপ এ꧑শিয়াতে কাজ করার সময়ও, তিনি সময় বের করে প্রায়ই পারিবারিক অনুষ্ঠানে যোগ দিতেন। কারণ বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্টের মতে, পরিবারকে সময় দিতেই হবে। এটা তাঁদের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজনের সময়, তাঁদের পাশে না থাকলে, কোনও ভারসাম্যই থাকবে না।
আরও পড়ুন: (Rail Recruitment: দুবছরের জন্য নিয়োগ হবে রেলে, অব🐠সরপ্রাপ্তদের জন্য বিরাট সুযোগ, বেতন কেমন?)
মোবাইল ফোন নিয়েও করলেন সমালোচনা
এদিন মোবাইল নিয়েও সমালোচনা করেছেন বাঙ্গা। মানুষকে তাঁদের ফোনে প্রতি আসক্তি ত্যাগ করতে বলেছেন। ফোনের মধ্যে হারিয়ে না গিয়ে, চারপাশের লোকজনের দিকেও মনোযোগ দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বাঙ্গা বলেন, 'মানুষের সঙ্গে কথা বলা বা সময় কাটানোর পরিবর্তে আপনি ফোন নিয়ে বেশি সময় কাটাচ্ছেন🉐, যা ঠিক নয়। আপনি যদি সতর্ক না হন তবে এটি খুব খা🥃রাপ অবস্থা দেখে আনবে।' সতর্ক করে অজয় বাঙ্গা আরও বলেন, স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার জন্য নিজের সীমানাটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ।