আগামী জুলাইয়ের মাঝামাঝি হতে পারে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। এমনটাই জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তবে তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার যদি দু'শতাংশের নীচে নেমে যায়, তাহলে সেই সময় পরীক্ষা হবে। সংক্রমণের হার সেই সীমারেখার বেশি থাকলে স্কুলগুলিকে মূল্যায়ন করতে হবে বলে জানান হিমন্ত। দেশের একাধিক বোর্ড দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল করলেও ছোটো আকারে পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা করেছে অসম। সেই সময় শিক্ষামন্ত্রী রনোজ পেগু জানিয়েছিলেন, করোনা বিধি মেনে অগস্টের প্রথম দিকে পরীক্ষা হতে পারে। বৃহস্পতিবার হিমন্ত বলেন, ‘অসমের অধিকাংশ অভিভাবক এবং ছাত্রছাত্রীদের সংগঠন বোর্ড পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে। জুলাইয়ের মাঝামাঝি পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করবে শিক্ষা দফতর।’প্রশ্নপত্র কীরকম হবে, তাও কিছুটা স্পষ্ট করেন হিমন্ত। বলেন, ‘সম্ভবত মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নপত্র থাকবে। তার ফলে ভালো নম্বর তুলতে পারবে পড়ুয়ারা। যদি সংক্রমণের হার দু'শতাংশের নীচে নেমে যায়, তাহলে করোনাভাইরাস বিধি মেনে পরীক্ষা হবে। যদি সংক্রমণের হার তার বেশি থাকে, তাহলে আমরা স্কুলগুলিকে মূল্যায়ন করতে বলব।’ সঙ্গে তিনি জানান, ১৫ জুলাই থেকে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষা হতে পারে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ছাত্র এবং ছাত্রীদের ভিন্ন দিনে পরীক্ষা হবে। হিমন্ত বলেন, ‘আমরা পড়ুয়াদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারি না। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পরীক্ষার দিনক্ষণ ঘোষণা করা হবে। কিন্তু তা নির্ভর করবে সংক্রমণের হারের উপর। ১ জুলাই আমরা পরিস্থিতির মূল্যায়ন করব এবং সংক্রমণের হার যদি দু'শতাংশের নীচে না নেমে যায়, তাহলে পরীক্ষা বাতিল করে দেব। আমরা পড়ুয়াদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেব না।’ আগামী জুলাইয়ের মাঝামাঝি হতে পারে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা। এমনটাই জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। তবে তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার যদি দু'শতাংশের নীচে নেমে যায়, তাহলে সেই সময় পরীক্ষা হবে। সংক্রমণের হার সেই সীমারেখার বেশি থাকলে স্কুলগুলিকে মূল্যায়ন করতে হবে বলে জানান হিমন্ত।দেশের একাধিক বোর্ড দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা বাতিল করলেও ছোটো আকারে পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা করেছে অসম। সেই সময় শিক্ষামন্ত্রী রনোজ পেগু জানিয়েছিলেন, করোনা বিধি মেনে অগস্টের প্রথম দিকে পরীক্ষা হতে পারে। বৃহস্পতিবার হিমন্ত বলেন, ‘অসমের অধিকাংশ অভিভাবক এবং ছাত্রছাত্রীদের সংগঠন বোর্ড পরীক্ষা নেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছে। জুলাইয়ের মাঝামাঝি পরীক্ষা নেওয়ার চেষ্টা করবে শিক্ষা দফতর।’প্রশ্নপত্র কীরকম হবে, তাও কিছুটা স্পষ্ট করেন হিমন্ত। বলেন, ‘সম্ভবত মাল্টিপল চয়েস প্রশ্নপত্র থাকবে। তার ফলে ভালো নম্বর তুলতে পারবে পড়ুয়ারা। যদি সংক্রমণের হার দু'শতাংশের নীচে নেমে যায়, তাহলে করোনাভাইরাস বিধি মেনে পরীক্ষা হবে। যদি সংক্রমণের হার তার বেশি থাকে, তাহলে আমরা স্কুলগুলিকে মূল্যায়ন করতে বলব।’ সঙ্গে তিনি জানান, ১৫ জুলাই থেকে ২০ জুলাইয়ের মধ্যে পরীক্ষা হতে পারে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে ছাত্র এবং ছাত্রীদের ভিন্ন দিনে পরীক্ষা হবে। হিমন্ত বলেন, ‘আমরা পড়ুয়াদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারি না। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে পরীক্ষার দিনক্ষণ ঘোষণা করা হবে। কিন্তু তা নির্ভর করবে সংক্রমণের হারের উপর। ১ জুলাই আমরা পরিস্থিতির মূল্যায়ন করব এবং সংক্রমণের হার যদি দু'শতাংশের নীচে না নেমে যায়, তাহলে পরীক্ষা বাতিল করে দেব। আমরা পড়ুয়াদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেব না।’|#+|আপাতত অসমে দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩,৫০০-৪,০০০-এর মধ্যে থাকছে। সংক্রমণের হার তিন শতাংশের আশপাশে আছে। মাসখানেক আগেও সেই হার ছিল ন'শতাংশ। আপাতত দিনে ৪০-৫০ জন করোনা আক্রান্তের মৃত্যু হচ্ছে রাজ্যে।