করোনাভাইরাসের মধ্যেই ছন্দে ফেরার চেষ্টা করছে আমজনতা। তবে শিক্ষা𓆉 প্রতিষ্ঠান এখনও বন্ধ। এই অবস্থায় বোর্ড পরীক্ষা নিয়ে উদ্বেগে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা। এরই মধ্যে দিল্লি ও তার আশেপাশের বেশ কয়েকটি স্কুল প্রধান শিক্ষকরা জানালেন, করোনার কারণে তাঁরা আগামী বছর সেন্ট্রাল বোর্ড অব সেকেন্ডারি এডুকেশন (সিবিএসই) বোর্ড পরীক্ষা স্থগিত করে🦹 দেওয়ার পক্ষপাতী নন।
প্রধান শিক্ষকরা জানিয়েছেন, ♊বোর্ড পরীক্ষা স্থগিত করা সমীচীন নয়। কারণ পরীক্ষা স্থগিত হলে উচ্চশিক্ষার প্রবেশিকা পরীক্ষাগুলিতে তার প্রভাব পড়বে। সেইসঙ্গে ভরতি প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে।
গত মাসেই দিল্লি সরকার সিবিএসইকে চিঠি দিয়ে অনুরোধ করে যে 💖মে'র আগে যেন বোর্ড পরীক্ষা না নেওয়া হয়। পাশাপাশি পাঠ্যক্রম আরও কমানোর আর্জি জানাযনো হয়।
গত মাসে NCERT-র কাউন্সিল মিটিংয়ে সে বিষয়টিও উত্থাপন করেন দিল্লির উপ-মুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া। মর্ডান পাবলিক🅘 স্কুলের প্রধান শিক্ষক অলকা কাপুর বলেন, ‘১০০টি স্কুলের অধ্যক্ষ ও শিক্ষকদের নিয়ে একটা সমীক্ষা করা হয়। পরীক্ষা কখন নেওয়া উচিত সে ব্যাপারে এঁদের কাছে জানতে চাওয়া হয়। অধিকাংশই জানিয়েছেন, পরীক্ষা স্থগিত করা ঠিক নয়। ১৫ মার্চের পরে পরীক্ষা নেওয়া ঠিক হবে না। দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ডের ফলাফল ও উচ্চশিক্ষার প্রবেশিকা পরীক্ষাগুলি পরস্পর সম্পর্কযুক্ত। তাই বোর্ড পরীক্ষা স্থ♌গিত হলে জটিলতা বাড়বে। ’
সেই সঙ্গে পাঠ্যক্রম আর না কমানোর পক্ষে ♓সওয়াল করেছেন তাঁরা। শিক্ষার্থীদের ছোটো ছোটো দলে ভাগ করে প্রাকটিক্যাল🐈 পরীক্ষা নেওয়ার কথা বলেছেন তাঁরা।