CBSE-র দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির বাকি পরীক্ষার দিন ঘোষণার পরেই উদ্বেগ প্রকাশ🧜 করলেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন। টুইট করে তিনি মানবসম্পদ উন্নয়ন𒆙 মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ককে অনুরোধ করেছেন, পরীক্ষাকেন্দ্রগুলিতে যেন যথাযথ পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা হয়। সেই সঙ্গে তিনি শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে তাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের কামনা করেছেন।
সোমবার এই দুই শ্রেণির পরীক্ষার নির্ঘণ্ট প্রকাশ করেন রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক। ১ জুলাই থেকে পরীক্ষা শুরু হবে বলে তিনি ঘোষণা করেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর উদ্বেগের জবাবে প⭕োখরিয়াল টুইট করে বলেন, 'এ বিষয়ে CBSE কে নির্দেশ দেওয়া হয়🍌েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের জারি করা নির্দেশাবলী যে কোনও মূল্যেই মানা হবে।'
বিস্তারিত নির্দেশাবলী এখনও জনসমক্ষে প্রকাশ করা না হলেও প্রথম দিকে, CB⭕SE পরীক্ষার নির্ঘণ্ট প্রকাশের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছিল। নতুন নিয়মের মধ্যে রয়েছে:
বোর্ড পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থী এবং পরীক্ষকদের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক। বিশেষত যে সব পরীক্ষার্থীর কাশি হয়েছে, তাঁরা যেন অতি অব🐠শ্যই মাস্ক পরেন।
এতদিন পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে স্বচ্ছ জলের বোতল এবং স্টেশনারি নিয়ে প্রবেশ করতেন। এখন বোর্ডের নির্দেশে পরীক্ষার্থীদের নিজস্ব স্যানিটাইজারও আনতে হ🎐বে।
বোর্ড আগে জানিয়েছিল যে, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে প্রার্থীদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ব্যবধান মেনে বসানো হবে। এর জন্য আরও বেশি ঘরের প্রয়োজন হবে পরীক্ষাগুলি পরিচালনার জন্য। অ্যাডমিট কার্ড দেওয়ার সময় পরীক্ষাকেন্দ্র সম্পর্কিত তথ্য বিস্তারিভাবে 💦জানানো হবে পরীক্ষার্থীদের।
আরও পড়ুন: প্রকাꦦশিত CBSE দশꦚম-দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষার নির্ঘণ্ট, দেখে নিন পুরো সূচি
পরীক্ষাকেন্দ্রে অসুস্থ পরীক্ষার্থীদের না পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করার নির্দেশ মানতে হবে অভিভাবকদের। পরীক্ষাকেন্দ্রে অসুস্থ হয়ে পড়লে পরীক্ষার্থীকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থাও অভিভাবকদেরই করতে হবে বলে জানানো ﷺহয়েছে।
কিছু রাজ্য প্রশাসন বোর্ড পরীক্ষায় পর𒆙ীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকার আগে পরীক্ষার্থী ও পরী𝓡ক্ষকদের থার্মাল চেকিং-এর বন্দোবস্ত করেছে
এ দিকে,অতিমারির মধ্যে বোর্ড পরীক্ষা নেওয়ার জন্য প্রবল ෴আপত্তি জানিয়েছেন অভিভাবকবৃন্দ। এ ভাবে পরীক্ষার আয়োজন করা রীতিমতো বিপজ্জনক বলেছেন তাঁরা। এতে লক্ষ লক্ষ শিক্ষার্থীর জীবনের ঝুঁকি রয়েছে বলে তাঁরা দাবি করেন।
ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি মেডিিক্যাল রিপোর্টে পূর্বাভাস করা হয়েছে যে, আগামী জুলাই মাসে ভারতে করোনা সংক্রমণ সর্বোচ্চ সীমায় পৌঁছবে। তাই সরকারের এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দܫা করে অভিভাবকরা বলেন, পরীক্ষা দিতে এসে কোনও পরীক্ষার্থী সংক্রমিত হলে সরকার এবং CBSE তার জন্য🌠 দায়বদ্ধ থাকবে।