একে তো চাকরির বাজার মন্দা। তবে তার মধ্য়ে একটি নতুন চাকরির সন্ধান মিলেছে। জোমাটোর চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার দীপেন্দর গোয়েল লিঙ্কেডিনে সহ অন্যান্য সমাজমাধ্যমে একটা পোস্ট করেছেন।সেখানে তিনি চিফ অফ স্টাফ🐻 খুঁজছেন। কিন্তু সেখানে যে শর্ত তিনি দিয়েছꦺেন তা পড়ে তো চমকে যাচ্ছেন অনেকেই।
জোম্যাটোর সিইও দীপেন্দর গোয়েল চিফ অফ স্টাফ খুঁজছেন। তবে সিইও জানিয়েছেন, যাঁকে এই পদের প্রস্তাব দেওয়া হবে, তাঁকে প্রথম 🌺বছরের জন্য কোন♉ও বেতন দেওয়া হবে না, পরিবর্তে সংস্থাকে ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে। অর্থাৎ যাঁকে নিয়োগ করা হবে তিনি উল্টে সংস্থাকে ২০ লাখ টাকা দেবেন।
নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে এই চাকরির পোস্টিং শেয়ার করে গোয়েল লিখেছেন: 'আপডেট: আমি নিজের জন্য একজন চিফ অফ স্টাফ খুঁজছি। পোস্টটির সাথে একটি দুই পৃষ্ঠার কাজের প্রয়োজনীয়তা নথি ছিল যা ﷽একজন আদর্শ প্রার্থীর কাছ থেকে প্রত্যাশা এবং ভূমিকার জন্য কীভাবে আবেদন করতে হবে তা জানানো হয়েছে।
এতে গোয়েল উল্লেখ করেছিলেন যে🦩 প্রার্থীকে অবশ্যই ‘ডাউন টু আর্থ’ হতে হবে এবং ‘শূন্য এনটাইটেলমেন্ট’ থাকতে হবে। প্রার্থীর কাছ থেকে পাওয়া ২০ লক্ষ টাকা দান করা হবে অলাভজনক সংস্থা ফিডিং ইন্ডিয়াকে।
"আমি নিজের জন্য একজন চিফ অব স্টাফ খুঁজছি। যে কেউ ক্ষুধার্ত, তার প্রচুর সাধারণ জ্ঞান, সহানুভূতি এবং প্রচুর অভিজ্ঞতা নেই (এবং তাই কোনও কন্ডিশনিং / ব্যাগেজ নেই)। ডাউন টু আর্থ, এবং শূন্য এনটাইটেলমেন্ট আছে। সঠিক কাজটি করতে চান, এমনকি যদি তা অন্যদের অসন্তুষ্ট করার মূল্যেও আসে। গ্রেড এ যোগাযোগের দক্ষতা রয়েছে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, শেখার মানসিকতা রয়ಞেছে।
কাজটা কী?
জোম্যাটো এবং এর অন্যান্য ব্র্যান্ড যেমন ব্লিঙ্কিট, ডিস্ট্রিক্ট, হাইপারপিউর এবং ফ🐓িডিং ইন্ডিয়ার ভবিষ্যতের জন্য ‘কিছু এবং সবকিছু’ তৈরি করা এই কাজের সাথে জড়িত।
গোয়েল জানিয়েছেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করাসহ শীর্ষস্থানীয় ম্যানেজমেন্ট স্কুল থেকে দু'বছরের ডিগ্রির চেয়ে ১০ গুণ বেশি শেখার খরচ হবে এই চাকরিতে। তিনি আরও যোগ করেছেন যে এই কাজের যে ভূ🏅মিকা সেটা ঠিকঠাক প্রচলিত নয়।
জোম্যাটোতে কাজ করার জন্য কেন অর্থ প্রদান করবেন?