নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বেঙ্গালুরু টেস্টের প্রথম ইনিংসে চূড়ান্ত ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে ভারত। মাত্র ৪৬ রানে অল-আউট হয়ে টিম ইন্ডিয়া হতাশাজনক নজির গড়ে। উ🅷ল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই ইনিংসে ভারতের পাঁচজন ব্যাটার শূন্য রানে আউট হন, যে তালিকায় রয়েছেন বিরাট কোহলি, সরফরাজ খান, লোকেশ রাহুল, রবীন্দ্র জাদেজা ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হওয়া বিরাট কোহলি দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। দ্বিতীয় ইনিংসে কোহলি ৭০ রান করে সাজঘ🧜রে ফেরেন। অন্যদিকে প্রথম ইনিংসে শূন্য রান করা সরফরাজ খান দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত শতরানের গণ্ডি টপকে যান।
সরফরাজ দ্বিতীয় ইনিংসে ৬টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৪২ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি প൲ূর্ণ করেন। তিনি ব্যক্তিগত শতরানের গণ্ডি টপকান ১১০ বলে। সাহায্য নেন ১৩টি চার ও ৩টি ছক্কার। যদিও শতরানের গণ্ডি টপকানোর পরেও হাল ছাড়েননি সরফরাজ। বরং তিনি লড়াই জারি রাখেন।
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, একই টেস্টের এক ইনিংসে শূন্য ও দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরির নজির ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন নয়। বরং এর আগে আরও ২১ বার ঘটেছে এমন ঘটনা। খুব বেশিদিন আগে নয়, শেষবার এমনটা 🦄ঘটে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে গত সিরিজেই। সরফরাজের আগে ভারতীয় ক্রিকেটারদের মধ্যে এমন ঘুরে দাঁড়ানোর নজির গড়েন শুভমন গিল।
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চেন্নাই টেস্টের প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে আউট হন শুভমন গিল। দ্বিতীয় ইনিংসౠে তিনি ১৭৬ বলে ১১৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। সেই ইনিংসে গিল ১০টি চার ও ৪টি ছক্কা মারেন।
সরফরাজের আগে নিউজিল্♚যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্টের এক ইনিংসে শূন্য রানে আউট হয়েও দ্বিতীয় ইনি꧙ংসে সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন শিখর ধাওয়ান। তিনি ২০১৪ সালে অকল্যান্ড টেস্টের প্রথম ইনিংসে শূন্য রানে সাজঘরে ফেরেন। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে গব্বর করেন ১১৫ রান।
উল্ꦆলেখ্য, চিন্নাস্বামীতে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সরফরাজের শতরান তাঁর টেস্ট কেরিয়ারের প্রথম তিন অঙ্কের ইনিংস। সরফরাজ এ𝐆খনও পর্যন্ত ভারতের হয়ে ৪টি টেস্টের ৭টি ইনিংসে ব্যাট করছেন। তিনি ১টি সেঞ্চুরি ছাড়াও ৩টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন।