মহারাষ্ট্র ও রাজস্থানের বিরুদ্ধে🐭 চলতি সৈয়দ মুস্তাক আলি ট্রফির প্রথম ২ ম্যাচে ব্যাট হাতে পুরোপুরি ব্যর্থ হন অভিমন্যু ঈশ্বরন। তিনি সেই ২টি ম্যাচে যথাক্রমে শূন্য ও ৫ রানে আউট হন। পুদুচেরির বিরুদ্ধে তৃতীয় ম্যাচে ২৭ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। তবে টুর্নামেন্টের বয়স গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে ছন্দে ফেরেন ঈশ্বরন।
বিদর্ভের বিরুদ্ধে চতুর্থ ম্যাচে ৬০ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন অভিমন্যু। উত্তরাখণ্ডের বিরুদ্ধে পঞ্চম🅘 ম্যাচে ৪৮ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এবার ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে ডি-গ্রুপে নিজেদের ষষ্ঠ তথা শেষ ম্যাচে ফের ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরি করেন অভিমন্যু। বরং বলা ভালো যে, ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে নিশ্চিত শতরান হাতছাড়া করেন তিনি।
বুধবার ঝাড়খণ্ডের বিরুদ্ধে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বাংলা। তারা নির্ধারিত💫 ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৭ রান সংগ্রহ করে। ওপেন করতে নেমে অভিমন্যু ঈশ্বরন ৮টি চার ও ৪টি ছক্কার সাহায্যে ৫৫ বলে ৮৭ রান করে মাঠ ছাড়েন। ১টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৫ বলে ৩৯ রান করেন রণজ্যোৎ খাইরা।
আরও পড়♏ুন:- নড়বড়ে নব্বইয়ে কাব🅠ু নন, তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোহলি কতবার ৯০-এর ঘরে আটকেছেন জানেন?
বাকিদের মধ্যে দুই অঙ্কের রান বলতে অভিষেক পোড়েলের ১৮। ক্যাপ্টেন সুদীপ ঘরামি ৮ রান করে মাঠ ছাড়েন। হাবিব গান্ধী ১, শাহবাজ 🏅আহমেদ ৪, ঋত্বিক রা♕য়চৌধুরী ৪ ও করণ লাল ৪ রানের যোগদান রাখেন। ঝাড়খণ্ডের বিকাশ সিং ৩টি ও রাহুল শুক্লা ২টি উইকেট দখল করেন। ১টি উইকেট নেন অনুকূল রায়।
পালটা ব্যাট করতে নেমে ঝাড়খণ্ড ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৭২ রানে আটকে যায়। ৫ রানের সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে🐼 ম্যাচ জেতে বাংলা। ক্যাপ্টেন বিরাট সিং দলের হয়ে সব থেকে বেশি ৪২ রান করেন। ৩২ বলের ইনিংসে তিনি ১টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। ২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৩ বলে ৩৫ রান করেন কুমার দেওব্রত। ৪টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২১ বলে ২৫ রান করেন সৌরভ তিওয়ারি।
স্পাইডার ক্যাম থেকে নেমে এল সেরা💛 ফিল্ডারের পদক, ক🅰ে জিতলেন জানতে হুল্লোড় কোহলিদের- ভিডিয়ো
৩টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২০ বলে ৩৩ রান করে অবসৃত হন কুমার কুশাগ্র। অনুকূল রায় আউট হন ১৭ রান করে। ১টি করে উইকেট নেন আকাশ দীপ, ইশান পোড়েল ও করণ লাল। ১ ওভার বল করে ১৪ রান খরচ ক𝐆রেন শাহবাজ আহমেদ। যদিও কোনও উইকেট পাননি তিনি।