বেঙ্কটেশ আইয়ারের দাম বাড়িয়ে ২৩.৭৫ কোটি টাকা করে দিয়েছে, ফিল সল্টকে ছিনিয়ে নিয়েছে, দলে নিয়েছে সুয়াশ শর্মাকে- আইপিএলে মেগা নিলামে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) স্ট্র্যাটেজি দেখে বিরাট কোহলির দলের ব্যাটিং দীনেশ কার্তিককে কটাক্ষ করলেন কলকাতা নাইট রাইডার্স▨ের (কেকেআর) সমর্থকদের একাংশ। সা🥂র্বিকভাবে আরসিবির ম্যানেজমেন্টকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি। তাঁদের দাবি, নিলামের টেবিলে আরসিবির স্ট্র্যাটেজি দেখে মনে হচ্ছিল যে কেকেআরের দেখে টুকে যাচ্ছে। কেকেআর যে খেলোয়াড়ের জন্য দর হাঁকছে, তাঁর পিছনেই আরসিবিকে ছুটতে হচ্ছে বলে কটাক্ষ করেন নেটিজেনদের একাংশ।
‘নিলামের জন্য দীনেশ কার্তিকের স্ট্র্যাটেজি….’
এক নেটিজেন বলেন, ‘নিলামের জন্য💯 দীনেশ কার্তিকের স্ট্র্যাটেজি: স্যার, দয়া করে কেকেআরের সব খেলোয়াড়দের কিনে নিন। তাহলে আমরা জিততে পারব স্যার। প্রমিস।’ অপর এক নেটিজেন বলেন, ‘দীনেশ কার্তিক মনে করেছ🌠েন যে আমাদের খেলোয়াড়দের দলে নিলেই আরসিবি ট্রফি জিতে যাবে। আমরা দেখব।’ একজন আবার একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন যে 'একটা দল কেকেআরের মিটিং রুমের বাইরে এভাবে কান পেতে শুনছে।'
RCB-কে কটাক্ষ KKR ফ্যানদের
কেউ-কেউ কটাক্ষ করে আবার বলেছেন যে আরসিবি এই প্রথমবার এরকম করল না। ২০১৮ সালেও একই কাজ করেছিল বেঙ্গালুরু। কেকেআরের বিরুদ্ধে ৪৯ রানে অল-আউট হয়ে যাওয়ার পরে নাইট খেলোয়াড়দের নেওয়ার পথে ছুটেছিল। এক নেটিজেন বলেন, ‘আরসিবি সবসময় এটা করে। ৪৯ রানে অল-আউটের পরে আমাদের পুরো বোলিং বিভাগকে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। ওই দলটার নিজস্বতার কোনও ব্য🔯াপার নেই। বিরাট কোহলি খেলা যেদিন ছাড়বেন, সেদিন থেকে ওরা পঞ্জাব কিংসের মতো অপ্রসাঙ্গিক হয়ে যাবে।’
এক কেকেআর সমর্থক আবার বলেন, 'কী হবে কেকেআরকে টুকে! সেই তো নবম বা দশম হবে।' অপর একজন বলেন, 'দীনেশ ক꧟ার্তিক একটা জিনিস বুঝতে পারছেন না। সেটা হল যে আরসিবি শিবিরে গেলেই ওই খেলোয়াড়দের ভাগ্য পালটে যাবে।' অপর এক নাইট সমর্থক বলেন, ‘ছোট দলের ছোট মানসিকতা। তারপরও আইপিএল জিততে পারবে না💦।’
এটাই স্বাভাবিক, পালটা শুনতে হল KKR ফ্যানদের
যদিও পালটা কটাক্ষও শুনতে 🌊হয়েছে কেকেআর সমর্থকদের। এক নেটিজেন বলেন, ‘আপনারা নিজেদের খেলোয়াড়দের রাখতে পারেননি, সেটা আপনাদের ব্যর্থতা।’ কার্যত একইসুরে অপর এক নেটিজেন দাবি করেন, আইপিএলের মেগা নিলাম থেকে যে কোনও দলের যে কোনও খেলোয়াড়কে কিনতে পারে। তাতে এত হইচই করলে হয় না। সব দলই অন্য দলের খেলোয়াড় কিনে থাকে। সেটা নতুন কোনও বিষয় নয়।