ICC Men's Player of the Month January 2024: ২০২৪ সালের জানুয়ারির জন্য আইসিসি-র তরফ থেকে পুরুষ ক্রিকেটের প্লেয়ার অফ দ্য মান্থের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এই পুরস্কারটি জিতেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ থেকে আসা তরুণ ক্রিকেটার। ২০২৪ সালের জা꧂নুয়ারির জন্য আইসিসি মেনস প্লেয়ার অফ দ্য মান্থ নির্বাচিত করা হয়েছে একজন ফাস্ট বোলার। নতুন বছরের প্রথম মাসের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের টেস্ট দলের তরুণ হিরো শামার জোসেফ।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের শামার জোসেফকে জানুয়ারি মাসের জন্য 'প্লেয়ার অফ দ্য মা🌞ন্থ' নির্বাচিত করেছে। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অলি পোপ এবং অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের জোশ হেজলউড এই লড়াইয়ে ছিলেন। তবে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার পিছনে ফেলে তিনি এই সম্মান অর্জন করেছেন।
আমরা আপনাকে বলি যে শামার জোসেফ অস্ট্রেলিয়া সফরে টেস্ট সিরিজে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছিলেন এবং বিশ্ব ক্রিকেটে নিজের উপস্থিতি অনুভব করিয়ে ছিলেন। অনেক খেলোয়াড়ই তাদের আন্তর্জাতিক কেরিয়ারে শামার জোসেফের মতো ফল হতে চান। তবে সকলেই এমন চিত্তাকর্ষক সূচনা করতে পারেননি। ওয়েস্ট ইন্ডিজ নিজ🉐েদের শেষ🌌 দুটি টেস্ট ম্যাচে নিজেদের নতুন তারকাকে খুঁজে পেয়েছে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে জোসেফের প্রবর্তন এতটাই আকর্ষণীয় ছিল যে, ডানহাত⛦ি এই পেসার ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান অলি পোপ এবং অস্ট্রেলিয়ার পেসার জোশ হেজেলউডের শক্তিশালী প্রতিপক্ষকে পরাজিত করে নতুন ক্যালেন্ডার ব𝓀ছরের প্রথম সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কারটি জিতে নেন। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ওয়েস্ট ইন্ডিজের জার্সিতে টেস্টে অভিষেক করেছিলেন জোসেফ। নিজেকে প্রমাণ করতে খুব বেশি সময় লাগেনি তাঁর। কারণ ২৪ বছর বয়সী ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই বোলার তাঁর পেস দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটারদের সমস্যা তৈরি করেছিলেন। তাঁর সামনে স্মিথও দাঁড়াতে পারেননি।
অ্যাডিলেডে নিজের প্রথম টেস্ট ম্যাচে ৯৪ রান দিয়ে ৫ উইকেট শিকার করেছিলেন জোসেফ। তবে শুধু বল হাতে নয়স ব্যাট হাতেও চমক দেখিয়েছিলেন তিনি। ১১ নম্বরে ব্যাট করতে এসে ৩৬ এবং ১৫ রান করেছিলেন তিনি। প্রথম টেস্টে হারলেও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে ꧋সকলকে চমকে দিয়েছিলেন তিনি। চোটের কারণে তিনি মাঠের বাইরে চলে গেলে, দলের প্রয়োজনে বল হাতে ফেরেন এবং দলের জন্য ঐতিহাসিক ম্যাচ জেতানোয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।এই সময়ে তিনি ৬৮ রান খরচ করে সাত উইকেট নেন এবং নিজের দলকে জয়ী করেন। তাঁর একটি স্পেলের কারণে ক্যারিবিয়ান দল ১৯৯৭ সালের পর অস্ট্রেলিয়ায় তাদের প্রথম টেস্ট জয়ে করতে সফল হয়েছিল। অস্ট্রেলিয়া বিরুদ্ধে দুটি টেস্টের মাধ্যমে, জোসেফ ২৮.৫০ এর একটি শালীন ব্যাটিং ক্লিপে ৫৭ রান সংগ্রহ করেছেন এবং ১৭.৩০ এর দুর্দান্ত গড়ে ১৩টি উইকেট শিকার করেছিলেন।