একসময় কর্ণাটককে রঞ্জি ট্রফিতে সাফল্যের সঙ্গে নেতৃত্ব দিয়েছেন করুণ নায়ার। কর্ণাটকের হয়ে ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে ১১টি সেঞ্চুরি ও ১৬টি হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। ২০১৫ সালের রঞ্জি ফাইনালে ৩২৮ 𒊎রানের অবিশ্বাস্য ইনিংস খেলে চ্যাম্পিয়ন করান রাজ্যদলকে। এবার বিপক্ষ দলের হয়ে মাঠে নেমে সেই কর্ণাটককে চলতি রঞ্জি ট্রফি থেকে ছিটকে দেওয়ার জন্য লড়াই চালাচ্ছেন নায়ার।
কর্ণাটক ছেড়ে এবছর বিদর্ভের হয়ে রঞ্জি ট্রফিতে মাঠে নামছেন করুণ নায়ার, যাঁর ঝুলিতে রয়েছে টেস্টের ট্রিপল সেঞ্চুরি। চলতি রঞ্জি মরশুমে ছন্দে রয়েছেন তিনি। গ্রুপ লিগেই ২🌊টি সেঞ্চুরি করেছেন করুণ। নিজের পুরনো দল কর্ণাটকের বিরুদ্ধে ꦕকোয়ার্টার ফাইনালে দুরন্ত ফর্ম ধরে রাখলেও নিশ্চিত শতরান মাঠে ফেলে আসেন নায়ার।
নাগপুরে 🧸কর্ণাটকের বিরুদ্ধে রঞ্জি ট্রফি ২০২৪-এর কোয়ার্টার ফাইনালে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বিদর্ভ। তারা প্রথম দিনের খেলা শেষ করে ৩ উইকেটে ২৬১ রান তুলে। করুণ নায়ার ৩০ রানে অপরাজিত ছিলেন। তার পর থেকে খেলতে নেমে দ্বিতীয় দিনে বিদর্ভ তাদে💮র প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয়ে যায় ৪৬০ রানে।
করণ নায়ার অল্পের জন্য ব্যক্তিগত শতরান হাতছাড়া করেন। তিনি ৯০ রানে আউট হয়ে বসেন। ১৭৮ বলের ইনিংসে তিনি ১৬টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। নায়ার নিশ্চিত সেꦏঞ্চুরি মাঠে ফেলে এলেও বিদর্ভের হয়ে প্রথম ইনিংসে দুরন্ত শতরান করেন ওপেনার অথর্ব টাইডে। তিনি ১৬টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২৪৪ বলে ১০৯ রান করে মাঠ ছাড়েন।
তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে ৯৩ রানে আউট হন যশ রাঠোর। ১৫৭ বলের ইনিংসে তিনি ১২টি চার মারেন। ধ্রুব শোরে করেন ২৬ বলে ১২ রান। তিনি ২টি চার মারেন। ৪০ বলে ১৬ রান করেন ক্যাপ্টেন অক্ষয় ওয়াদকর। তিনি ৩টি চার মারেন। মোহিত কালে ৩৭ বলে ১৬ রান করে মাঠ ছাড়ꦡেন। তিনি ২টি চার মারেন।
আদিত্য সারওয়াটে ৫১ বলে ২৬ রান করেন। তিনি ৪টি চার মারেন। হর্ষ দুবে ৩৯ বলে ২০ রান করেন। তিনি ১টি চার༒ ও ১টি ছক্কা মারেন। যশ ঠাকুর ৫৫ বলে ৩১ রানের যোগদান রাখেন। তিনি ৫টি চার মারেন। আদিত্য ঠাকারে ১৩ বলে ৭ রান করে আউট হন। মারেন ১টি চার। উমেশ যাদব ১টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ১৯ বলে ২১ রান করে অপরাজিত থাকেন।