চলতি লঙ্কা প্রিমিয়র লিগে নিজের দেশের ক্রিকেটার🏅রাই মজা মাটি করে চলেছেন শোয়েব মালিকের। যখনই ব্যাটে-বলে নিজেকে দারুণভাবে মেলে ধরেন শোয়েব, পাকিস্তান✅ের অন্য কোনও ক্রিকেটার স্পটলাইট কেড়ে নেন এবং ম্যাচ হারতে হয় মালিকের দলকে।
ক'দিন আগে ডাম্বুলা অরার 💙বিরুদ্ধে প্রথমে বল হাতে ৪ ওভারে মাত্র ১৩ রানের বিনিময়ে ২টি উইকেট নেন শোয়েব মালিক। পরে ব্যাট হাতে ৫টি চার ও ৬টি ছক্কার সাহায্যে ৫৩ বলে ৭৪ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। সেই ম্যাচে হাসান আলি ৪ ওভারে মাত্র ২০ রানের বিনিময়ে ৩টি উইকেট নিয়ে জাফনা ক🉐িংসকে হারিয়ে দেন। ম্যাচের সেরা হন তিনি।
এবার বি-লাভ ক্যান্ডি বনাম ♛জাফনা কিংস ম্যাচেও দেখা গেল কার্যত একই ছবি। এই ম্যাচেও ব্যাট হাতে ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরি করেন শোয়েব মালিক। তবে তাঁর দল জাফনাকে হারিয়ে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জেতেন অপর এক পাক ত♈ারকা মহম্মদ হ্যারিস।
শনিবার কলম্বো꧃য় টস জিতে শুরুতে ব্যাট করতে নামে বি-লাভ ক্যান্ডি। তারা নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটের বিনিময়ে ১৭৮ রানের বড়সড় ইনিংস গড়ে তোলে। ওপেন করতে নেমে ৬টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩৭ বলে আগ্রাসী হাফ-সেঞ্চুরি করেন হ্যারিস। তিনি শেষমেশ ১০টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৫১ বলে ৮১ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে মাঠ ছাড়েন।
এছাড়া ফখর জামান ২২, অ্যা♏ঞ্জেলো ম্যাথিউজ ২২ ও ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা ১৯ রান করেন। জাফনার হয়ে ৩১ রানে ৩টি উইকেট নেন নুয়ান তুষারা। ২টি করে উইকেট পকেটে পোরেন দুনিথ ওয়েলালাগে ও দিলশান মদুশঙꦇ্কা। শোয়েব মালিক ৩ ওভারে ৩৪ রান খরচ করেও কোনও উইকেট পাননি।
জবাবে ব্যাট করতে নে๊মে তীরে এসে তরী ডোবে জাফনা কিংসের। তারা ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৭০ রানে আটকে যায়। ৮ রানের সংক্ষিপ্ত ব্যবধানে ম্যাচ জেতে বি-লাভ ক্যান্ডি। শোয়েব মালিক ৪টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৩৪ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। তিনি শেষমেশ ৩৭ বলে ৫৫ রান করে অপরাজিত থাকেন।
ক্রিস লিন ২৭, ডেভিড মিলার ২৪ ও থিসারা পেরেরা ৩৬ রানের যোগদান রাখেন। ক্যান্ডির হয়ে ৩ ওভারে মাত্র ১০ রান খরচ করে ৩টি উইকেট নেন অ্যাঞ্জেলꦏো ম্যাথিউজ। ২টি উইকেট নেন নুয়ান প্রদীপ। ১টি উইকেট দখল করেন ꦉইসুরু উদানা।