জয়ের জন্য ২৭৯ রানের লক্ষ্যমাত্রা সামনে নিয়ে শেষ ইনিংসে ব্যাট করতে নামা অস্ট্রেলিয়া একসময় মাত্র ৮০ রানে 🎃৫ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে। অর্থাৎ, জিততে শেষ ৫ উইকেটে ১৯৯ রান তুলতে হতো অজিদের। ক্রাইস্টচার্চের চতুর্থ দিনের পিচে যে রকম আগুনে বোলিং করেন টিম সাউদি, ম্যাট হেনরি, বেন সিয়ার্সরা, তাতে অস্ট্রেলিয়ার কাজ নিতান্ত কঠিন দেখাচ্ছিল।
শেষমেশ💛 সেই কঠিন কাজটাই করে দেখায় অস্ট্রেলিয়া। মিচেল মার্শ ও অ্যালেক্স ক্যারির ব্যাটে ভর করে অস্ট্রেলিয়া ক্রাইস্টচার্চের দ্বিতীয় টেস্টে পরাজিত করে নিউজিল্যান্ডকে। শেষ দিকে দলের জয়ে ব্যাট হাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন অজি দলনায়ক প্যাট কামিন্স। এই জ🌸য়ের সুবাদে নিউজিল্যান্ডকে ২ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করে অস্ট্রেলিয়া। উল্লেখ্য, এর আগে ওয়েলিংটনে সিরিজের প্রথম টেস্টে নিউজিল্যান্ডকে ১৭২ রানে পরাজিত করে অস্ট্রেলিয়া।
ক্রাইস্টচার্চে নিউজিল্যান্ডের ১৬২ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে অস্ট্রেলিয়া তা♔দের প্রথম ইনিংসে তোলে ২৫৬ রান। অর্থাৎ প্রথম ইনিংসের নিরিখে ৯৪ রানের লিড পেয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট হাতে পালটা লড়াই চালায় কিউয়িরা। নিউজিল্যান্ড তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে তোলে ৩৭২ রান। অর্থাৎ, প্রথম ইনিংসের লিড বাদ দিয়ে জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার সামনে লক্ষ্যমাত্রা দাঁড়ায় ২৭৯ রানের।
অস্ট্রেলিয়া তৃতীয় দিনের শেষে নিজেদের শেষ ইনিংসে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ৭৭ রান সংগ্রহ করে। অর্থাৎ, শেষ ২ দিনে জয়ের জন্য অস্ট্রেলিয়ার দরকার ছিল আরও ২০২ রান। জিততে নিউজিল্যান্ডের প্রয়োজন ছিল ৬টি 🌺উইকেট। অস্ট্রেলিয়া অবশ্য চতুর্থ দিনের চায়ের বিরতির আগেই ম্যাচ জিতে নেয়। তারা ৭ উ♔ইকেটে ২৮১ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়।
আরও পড়ুন:- ১ থেকে ৭০০, টেস্টে জেমস অ্যান্ডারসনের মাইলস্টোন 𒀰উইকেটের শিকার হয়েছেন কারা
মিচেল মার্শ ১০২ বলে ৮০ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলেন। তিনি ১০টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। অ্যালেক্স ক্যারি নিশ্চিত শতরান হাতছাড়া করেন। তিনি ব্যক্তিগত ৯৮ রানে নট-আউট থাকেন। ১২৫ বলের ইনিংসে ক্যারি ১৫টি চার মারেন। প্যাট কামিন্স করেন ৪৪ বলে ৩২ রান। তিনি ৪🗹টি চার মারেন।