ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে এবার গুটিগুটি নিজের নাম লিখিয়ে ফেললেন বিসিসিআই-এর নির্বাচক💞 কমিটিরౠ প্রাক্তন চেয়ারম্যান এমএসকে প্রসাদ। লখনউ সুপার জায়ান্টসে য়োগ দিয়েছেন তিনি। স্ট্র্যাটেজিক কনসালট্যান্ট হিসেবে যোগ দিয়েছেন এমএসকে প্রসাদ। বৃহস্পতিবার লখনউ ফ্র্যাঞ্চাইজির তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে।
এই বছর দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার হেভিওয়েট জাস্টিন ল্যাঙ্গারকে। অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের জায়গায় ল্যাঙ্গারকে কোচ করে আনা হয়েছে। অ্যান্ডি ফ্লাওয়ারের সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি ছিল লখনউ সুপার জায়ান্টসের, যেটা ২০২৩ আইপিএলের পরেই শেষ হয়ে গিয়েছে। তার পরে ফ্লাওয়ারের সঙ্গে আর চুক্তি না বাড়িয়ে, নতুন কোচের খোঁজ করছিল লখনউ। শেষ পর্যন্ত জাস্টিন ল্যাঙ্গারকেই বেছ𝓰ে নিয়েছে তারা। এবার প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার এমএসকে প্রসাদকে নিয়োগ এলএসজি টিম ম্যানেজমেন্টের আরও একটি বড় পরিবর্তন।
আরও꧋ পড়ুন: এটা ওদের সমস𓃲্যা, আমার নয়- দ্রাবিড়, রোহিতের প্রত্যাশা নিয়ে বাউন্সার দিলেন বুমরাহ
এমএসকে প্রসাদের প্রধান কাজ হবে ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের জন্য নতুন নতুন প্রতিভা খুঁজে বের করা। শুধু প্রতিভা অন্বেষণই নয়। তাঁদেরকে আইপিএলের জন্য তৈরি করার দায়িত্ব প্রাক্তন নির্বাচক প্রধানকে দেওয়া হয়েছে। এমএসকে প্রসাদ প্রধান নির্বাচক থাকার সময়ে🌃 ভারত ২০১৮-১৯ এবং ২০২০-২১ মরশুমে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে জয় পেয়েছিল। কাকতালীয় ঘটনা হলেও, সেই সময়ে আবার অস্ট্রেলিয়ার কোচ ছিলেন ল্যাঙ্গার।
লখনউ-ভিত্তিক ফ্র্যাঞ্চাইজি দলের তরফে যে প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে, ‘ক্রিকেট পরিচালনার ক্ষেত্রে প্রসাদের বিশাল অভিজ্ঞতা আমাদের কাজে আসবে। জাতীয় এবং আন্তর্জ🌳াতিক স্তরে প্রসাদের বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য সাফল্য রয়েছে। ভারতীয় দলের হয়ে খেলা থেকে ক্রিকেট প্রশ💃াসনে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। প্রসাদের এই বিশাল অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাতে চাই।’
এমএসকে প্রসাদ ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ভারতীয় পুরুষ ক্রিকেট দলের প্রধান নির্বাচক হিসেবে কাজ করেছেন। ৪৮ বছরের তারকা অন্ধ্র ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের ডিরেক্টর অফ ক্রিকেট অপারেশনস হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই সময়ে তিনি অন্ধ্র জুড়ে ১৩টি জেলায় অত্যাধুনিক কোচিংয়ের ব্যবস্থা করেছিলেন। প্রসঙ্গত এমএসকে প্রসাদ উইকেটরক𒀰্ষক-ব্যাটার হিসেবে ১৯৯৮ থেকে ২০০০ সালের এর মধ্যে ভারতের হয়ে ৬টি টেস্ট এবং ১৭টি ওয়ানডে খেলেছেন। ৯৬টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচে চার হাজারের বেশি রান রয়েছে তাঁর।