আইপিএলের শেষেই শুরু হবে টি-২০ বিশ্বকাপ। তবে তার মাঝেই ক্রিকেট বিশ্বের নজর থাকবে বিসিসিআইয়ের দিকে। কেননা বিশ্বকাপের শেষেই ভারতের হেড কোচ হিসেবে রাহুল দ্রাবিড়ের মেয়াদ শে❀ষ হচ্ছে। তিনি নতুন করে টিম ইন্ডিয়ার দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নন বলে খবর। সুতরাং, বিশ্বকাপের পরেই বিসিসিআইকে টিম ইন্ডিয়ার জন্য নতুন কোচ খুঁজে নিতে হবে।
এনসিএ প্রধান ভিভিএস লক্ষ্মণ পাকাপাকিভাবে সিনিয়র দলের দায়িত্ব নিতে চান না বলে শোনা যাচ্ছে। বিসিসিআইও চাইছে না ন্যাশনাল ক্রিকেট অ্যাকাডেমির সেট-আপ ভাঙতে। সুতরাং, রাহুল দ্রাবিড়ের উত্তরসূরী হিসেবে নতুন কাউকে দায়িত্ব দিতে🍸ই আগ্রহী ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।
এক্ষেত্রে বিসিসিআইয়ের নজরে রয়েছেন আইপিএলের একাধিক কোচ-মেন্টর। নাইট মেন্টর গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে বিসিসিআই যোগাযোগ কর♏েছে বলে খবর। এছাড়া আইপিএলের তিনজন বিদেশি কোচের সঙ্গে বোর্ড কর্তারা কথা বলেছেন বলে শোনা যাচ্ছে। তিন বিদেশি কোচের মধ্যে একজন হলেন লখনউ সুপার জায়ান্টসের জাস্টিন ল্যাঙ্গার। বাকি দু'জন হলেন দিল্লি ক্যাপিটালসের রিকি পন্টিং ও চেন্নাই সুপার কিংসের স্টিফেন ফ্লেমিং।
শুক্রবার ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের বিরুদ্ধে লখনউয়ের জয়ের পরে এলএসজি কোচের কাছে জানতে চাওয়া হয় তিনি ভারতীয় দলের হেড কোচ হতে আগ্রহী কিনা। জবাবে ল্যাঙ্গার বলেন, ‘ভারতীয় দলের হেড কোচ হওয়া নিশ্চিতভাবেই ক্রিকেট বিশ্বের সব থেকে বড় চাকরি। প্রথমত, যে পরিমাণ ক্রিকেট খেলা হয়, প্রত্যাশা থাকে বিপুল। এটা দুর্দান্ত একটা চ্যালেঞ্জ হবে। সেই সঙ্গে এটা দারুণ উপভোগ্য এবং আইসিসি ট্রফি জয়ের ✅দারুণ সুযোগ হবে।’
ল্যাঙ্গার আরও বলেন, ‘রাহুল দ্রাবিড় এবং রবি শাস্ত্রীও সম্ভবত একই কথা বলবে যে, ভারতীয় দলে জয়ের চাপটা থাকে অতিমাত্রায়। আমি নিশ্চিত, দ্রাবিড়ের পরে যে দায়িত্𒅌ব নেবে, সে এই প্রজেক্টে কাজ করতে মুখ🎃িয়ে রয়েছে।’
সুতরাং বোঝা যাচ্ছে যে, ল্যাঙ্গার বছরে ১০ মাস ভারতীয় দলের সঙ্গে কাজ করার চ্যালেঞ্জ নিতে মানসিকভাবে প্রস্তুত নন। বিসিসিআই ইতিমধ্যেই টিম ইন্ডিয়ার নতুন কোচের খোঁজ শুরু করেছে। ভারতের হেড কোচ চেয়ে তারা 🤪বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে যোগ্যতামান। ২৭ মে-র মধ্যে আগ্রহীদের আবেদন করতে বলা হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে। বিশ্বকাপ শেষ হওয়ার আগেই নতুন কোচ বেছে নেওয়ার কাজ সম্পন্ন করতে পারে বিসিসিআই। কারা আবেদন করছেন, তাতেই ইঙ্গিত মিলতে পারে হটসিটে ব🐓সবেন কে।