ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে পরিচিত ছন্দে ছিলেন না শ্রেয়স আইয়ার। সিরিজের প্রথম ২টি টেস্ট খেলেই জাতীয় দলের বাইরে চলে যান তিনি। রাজ্য দলের হয়ে রঞ্জির আঙিনায় ফিরলেও সেমিফাইনালে মাত্র🍬 ৩ রান করে আউট হন শ্রেয়স। এবার বিদর্ভের বিরুদ্ধে রঞ্জি ফাইনালের প্রথম ইনিংসেও মুম্বইকে নির্ভরতা দিতে꧙ পারেননি আইয়ার। প্রথম ইনিংসে তিনি মাত্র ৭ রান করে আউট হন। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যর্থতার ধারা কাটিয়ে ওঠেন শ্রেয়স।
ও🔜য়াংখেড়েতে 🅺রঞ্জি ফাইনালের দ্বিতীয় ইনিংসে দাপুটে হাফ-সেঞ্চুরি করেন শ্রেয়স আইয়ার। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এদিন খেলা দেখতে ওয়াংখেড়ের গ্যালারিতে হাজির ছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। মাস্টার ব্লাস্টারকে হতাশ করেননি শ্রেয়স। সেই নিরিখে সচিনের সামনে শ্রেয়স আইয়ার ফর্মে ফিরলেন বলা যায়।
একা সচিনই নন, মঙ্গলবার রঞ্জি ফাইনাল দেখতে ওয়াংখেড়েতে হাজ🍌ির ছিলেন দিলীপ বেঙ্গসরকর, চন্দ্রকান্ত পণ্ডিতরাও। কেকেআর কোচ পণ্ডিত সামনে থেকে দেখলেন নাইট দলনায়কের হাফ-সেঞ্চুরি। যদিও ব্যক্তিগত অর্ধশতরানে পৌঁছে হাল ছাড়েননি শ্রেয়স। বরং তিনি লড়াই জারি রাখেন লাঞ্চে। শ্রেয়স ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ৬টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৬২ বলে।
প্রথম ইনিংসের নিরিখে ১১৯ রানের লিড নেওয়া মুম্বই দ্বিতীয় দিনের শেষে তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে তোলে ২ উইকেটে উইকেটে ১৪১ রান। সুতরাং, তখনই তারা এগিয়ে ছিল ২৬০ রানে। তার পর থেকে তৃতীয় দিনের খেলা শুরু করে লাঞ্চে মুম্বই সংগ্রহ করে ৩ উইౠকেটে ২৬২ রান। অর্থাৎ, এখনই মুম্বইয়ের হাতে লিড রয়েছে ৩৮১ রানের।
উ🎉ল্লেখযোগ্য বিষয় হল, সারা টুর্নামেন্টে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হওয়া অজিঙ্কা রাহানেও রঞ্জি ফাইনালের দ্বিতীয় ইনিংসে ফর্মে ফেরেন। তিনি দ্বিতীয় দিনেই ব্যক্তিগত অর্ধশতরান পূর্ণ করেন। দ্বিতীয় দিনের শেষে মুম্বই দলনায়ক অপরাজিত ছিলেন ব্যক্তিগত ৫৮ রানে। তৃতীয় দিনের প্রথম সেশনে রাহানে আউট হন ব্যক্তিগত ৭৩ রানে। ১৪৩ বলের ইনিংসে তিনি ৫টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন।