Allan Donald on Angelo Mathews timed-out dismissal: বিশ্বকাপে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার মধ্যকার ম্যাচে যে টাইমড আউট বিতর্ক তৈরি হয়েছে তা যেন থামার নাম নিচ্ছে না। অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজকে টাইম আউট দেওয়ার পর এবার সামনে এসেছে বাংলাদেশের ফাস্ট-বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ডের বক্তব্য। এই ঘটনায় মোটেও খুশি নন বাংলাদেশের ফাস্ট-বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড। তিনি প্রকাশ্যে এর ন꧂িন্দা করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি মোটেও এর পক্ষে ছিলেন না।
ঘটনাটি কী ঘটেছিল?
আসলে, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের প্রথম ইনিংসে আউট হয়েছিলেন সাদিরা সামারাবিক্রমে। এরপর ব্যাট করতে ক্রিজে আসেন অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজ। তিনি হেলমেট পরতে শুরু করার সঙ্গে সঙ্গে হেলমেটের ক্লিপ ভেঙে যায়। তিনি ড্রেসিংরুম থেকে আরেকটি হেলমেট আনার ইঙ্গিত দিলেও অনেক সময় লেগে যায়। এদিকে ম্যাথুজের বিরুদ্ধে টাইম আউটের আবেদন করেন বাংলাদেশ অধিনায়ক শাকিব আল হাসান। নির্ধারিত সময়ে ব্যাট করতে প্রস্তুত না হওয়ায় আম্পায়ার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউজকে আউট দেন। তবে ম্যাথুজ আম্পায়ার ও শাকিব উভয়ের 🌞সঙ্গে কথা বললেও সিদ্ধান্ত বদলানো হয়নি। এই নিয়মের ভিত্তিতে আউট হওয়া প্রথম খেলোয়াড় হয়েছেন অ্য়াঞ্জেলো ম্যাথিউজ।
অ্যালান ডোনাল্ড কী প্রতিক্রিয়া দিয়েছিলেন?
এ ঘটনায় নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বাংলাদেশের ফাস্ট বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড। এ𒀰ক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘ওখানে কী হয়েছিল? চেঞ্জিং রুমে একদম চুপচাপ ছিলাম। ম্যাচের পর আমরা হাত মেলাইনি এবং আমি জানতাম শ্রীলঙ্কা মাঠে নামলে কী ঘটতে চলেছে।’ ডোনাল্ড তার তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে ব্যাখ্যা করে বলেছেন, ‘যখন এই সব ঘটেছিল তখন আমার মনে হচ্ছিল মাঠে নেমে এটি নিয়ে কিছু বলার কথা ভাবি! যথেষ্ট হয়েছে, আমরা এর জন্য প্রস্তুত নই। আমরা এমন দল নই যারা এর পক্ষে দাঁড়াবে।’
অবাক হয়েছিলন ডোনাল্ড
অ্যালান🐓 ডোনাল্ড আরও বলেন, ‘বিষয়টি এত দ্রুত ঘটেছে এবং আমি প্রধান কোচ নই, আমি দায়িত্বে নেই। আমি দেখলাম মারাইস ইরাসমাস (আম্পায়ার) বলছে, অ্যাঞ্জেলো, তুমি এখন মাঠ ছেড়ে যেতে পারো। আমি দেখলাম অ্যাঞ্জেলো হেলমেটটি তুলে বিজ্ঞাপন বোর্ডে ফেলে দিচ্ছে। আমি এটা দেখে অবাক হয়ে গেলাম। আপনারা একে অপরের প্রতি সম্মানের কথা বলেন, খেলার জন্য এবং খেলার চেতনার জন্য, কিন্তু আমি এমন কিছু দেখতে চাই না।’
কেন রেগে গিয়েছিলেন ডোনাল্ড?
অ্যালান ডোনাল্ড বলেন, ‘ম্যাচ শেষ হওয়ার পর আমি খুব রেগে গিয়েছিলাম, যেমনটা আমি সাধারণত করি। আমি করমর্দন করছিলাম এবং আমি জানতাম যে এই লোকেরা এ𝓡ক জায়গায় যাচ্ছে এবং সেটি ছিল ড্রেসিং রুম। খেলোয়াড়দের সঙ্গে কোনও চোখের যোগাযোগ ছিল না। কোনও কথাবার্তাও হয়নি। আমি জানি না, এই খেলোয়াড়দের অনেকেই হয়তো আমাকে সেকেলে বলবেন, কিন্তু আমি মনে করি না এর কোনও জায়গা আছে। আমি মোটেও তা মনে করি না।’