মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতে এখন নিজের প্রশাসনের ঘুঁটি সাজাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পাশাপাশি তাঁর অধীনে মর্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন নীতি কী হবে, তারও রূপরেখা তৈরি হচ্ছে এখন। এই আবহে এবার ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়ে দিলেন, প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হয়েই তিনি কানাডার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করতে চলেছেন। এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন তিনি। এদিকে তাঁর নিশানায় কানাডা ছাড়াও আছে মেক্সিকো। এছাড়া ভারতের প্রতিবেশী রাষ্ট্র চিনকেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইলেক্ট। (আরও পড়ুন: এবার ধেয়ে আসবে ঘূর্ণিঝড় ♊ফেঙ্গল? প্রভাব পড়তে পারে বাংলার ওপরেও!)
আরও পড়ুন: আদালতে পেশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে, হিন🧜্দু নেতার হয়ে সওয়াল🎃 ৫১ আইনজীবীর
নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে ট্রাম্প জানান, ২০ জানুয়ারি প্রথম যে নির্দেশগুলি দেবেন, তার মধ্যে অন্যতম হল মেক্সিকো এবং কানাডা থেকে আমেরিকায় রফতানি হওয়া সব পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ হারি আমদানি শুল্ক চাপানো হবে। এছাড়া চিনের উদ্দেশে তাঁর হুঁশিয়ারি, সেদেশ থেকে আমেরিকায় রফতানি হওয়া পণ্যের ওপর শুল্কের হার বাড়িয়ে ৩৫ শতাংশ করা হতে পারে। ট্রাম্পের অভিযোগ, চিনে বেআইনি ভাবে তৈরি বহু ওষুধ মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে 'দু'নম্বরী' পথে আমেরিকায় ঢুকছে। তবে এই বিষয়ে চিন কোনও পদক্ষেপ করছে না। ট্রাম্পের কথায়, বেআইনি ওষুধ ইস্যুতে বেজিং যতদিন না পদক্ষেপ করবে, ততদিন ৩৫ শতাংশ হারে চিনা পণ্যের ওপর আমদানি শুল্ক ধার্য থাকতে পারে। (আরও পড়ুন: অ্যাসিডিটি অনুভব করছিলেন, তাই হাসপাতালে ভরতি RBI গভর্নর শক🌠্তিকান্ত দাস)
আরও পড়ুন: প🔯্রয়াত এসার গোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা শশীকান্ত রুইয়া, জানুন কে ছিলেন এই ধ🎀নকুবের?
এর আগে নির্বাচনের আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, 'আমেরিকার পণ্যের ওপরে ভারত চড়া হারে কর চাপিয়ে রেখেছে। তার শোধ নিতে ভারতীয় পণ্যের আমদানি রফতানি হার বৃদ্ধি করব আমি।' তবে প্রেসিডেন্ট পদে বসার আগে ভারতীয় পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক চাপানোর ঘোষণা আপাতত করেননি ট্রাম্প। তবে এর আগে ট্রাম্প বলেছিলেন, 'বেশ কিছু দেশ আমাদের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত কর নেয়। তার মধ্যে ভারত অন্যতম। কর চাপানো দেশের তালিকায় তারা শীর্ষে রয়েছে। মার্কিন পণ্যে ২০০ শতাংশ বেশি কর আদায় করে চিন। কিন্তু সবথেকে বেশি পণ্যশুল্ক নেয় ভারত। চিনের থেকেও তাদের শুল্ক অনেক চড়া। তবে আমি ক্ষমতায় এলে ভারতের উপরেও চড়া হারে আমদানি-রফতানি কর চাপাব। আমার আমেরিকার আয় বৃদ্ধি করা। এখন বাণিজ্য শুল্ক হিসেবে অতিরিক্ত কোনও মাশুল চাপায় না সরকার। চিন ২০০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক নেয়, ব্রাজিল নেয় তার থেকেও বেশি। কিন্তু, ভারত এদের মধ্যে শীর্ষ🌊ে।'