হার্দিক পান্ডিয়া চোট না পেলে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে বিশ্বকাপ ২০২৩-এর ম্যাচে মাঠে নামা হতো না মহম্মদ শামির।ꦉ তবে একবার যখন সুযোগ পেয়েছেন, তখন সেটাকে কাজে না লাগিয়ে হাতছাড়া করতে রাজি ছিলেন না বাংলার তারকা পেসার।
এলেন-দেখলেন-জয় করলেন-এর ঢংয়ে শামি ধরমশালায় বল হাতে নিয়েই ভারতকে সাফল্য এনে দেন। নিজের বোলিং স্পেলের প্রথম বলেই শামি সাজঘরে ফেরান নিউজিল্যান্ডের ওপেনার উইল ইয়ংকে। সেই সঙ্গে বুঝিয়ে দেন, তাঁর মানের বোলারকে রিজার্ভ বেঞ্চে বসিয়ে রাখা মোটেও যুক্তিযুক্ত সিদ্ধান্ত নয় ভারতীয় টিম ম্যা🦂নেজমেন্টের।
রবিবার ধরমশালায় টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে শুরুতে ব্যাট করতে পাঠায় ভারত। জসপ্রীত বুমরাহ ও মহম্মদ সিরাজ নতুন বলে পিচের উভয় প্রান্ত দিয়েই চাপ তৈরি করেন কিউয়ি ব্যাটারদের উপরে। সিরাজ ইনিংসের ৩.৩ ওভারে সাজঘরে ফেরান ডেভন কনওয়েকে।⛦ প্রথম স্পেলে বুমরাহকে ৪ ওভার বল করিয়ে বিশ্রাম দেন রোহিত। ইনিংসের নবম ওভারে প্রথমবার বল করতে আসেন শামি।
নিজের প্রথম বলেই অর্থাৎ, ৮.১ ওভারে শামি বোল্ড করেন উইল ইংয়কে। ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২৭ বলে ১৭ করে মাঠ ছাড়েন ইয়ং। চলতি বিশ্বকাপে এই প্রথমবার মাঠে নামার সღুযোগ পান শামি। সুতরাং, বিশ্বকাপের মঞ্চে কামব্যাকে প্রথম বলেই উইকেট তুলে নেন তিনি।
নিজের দ্বিতীয় ওভারে শামি আরও একটি উইকেট তুলে নিতে পারতেন। তবে জাদেজার ভুলে সেটা সম্ভব হয়নি। ইনিংসের ১১তম ওভারে পুনরায় বল করতে আসেন শামি। ১০.৫ ওভারে শামির বলে রাচিন রবীন্দ্রর অতি সহজ ক্যাচ ছাড়েন রবীন্দ্র জাদেজা। রাচিন তখন ব্যক্তিগত ১২ রানে ব্যাট করছিলেন। পয়েন্টে জাদেজা যদি রাচিনের ক্যাচ ধরতে পারতেন, তবে ৪০ রানের মাথায় ৩ উইকেট হারিয়ে বসত নিউ🌺জিল্যান্ড। সেক্ষেত্রে শামি নিজের ১১ বলের মধ্যে দ্বিতীয় উইকেট তুলে নিতে পারতেন।