১৯৮৩-র পরে ২০১১, ভারতের ২টি ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জয়ের মাঝে ব্যবধান দীর্ঘ ২৮ বছরের। যদিও সেই ব্যবধানটা🦋 আরও কম হতে পারত ২০০৩ সালে ভারতকে ট্রফির খুব কাছে গিয়েও খালি হাতে ফিরতে না হলে। সেবার দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে সৌরভের নেতৃত্বাধীন ভারতীয় দলের স্বপ্নের দৌড় থেমে যায় অস্ট্রেলিয়ার কাছে খেতাবি লড়াইয়ে হেরে।
কপিলদের বিশ্বজয়ের ঠিক দু'দশক পরে ভারত ফের ওয়ান ডে বিশ্বকাপের ফাইনাল꧟ে ওঠে। তবে ফাইনালে রিকি পন্টিংয়ের অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে ꩵরানার্স হয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়দের।
২৩ মার্চ জোহানেসবার্গের ফাইনালে টস হেরে শুরুতে ব্যাট করতে নামে অস্ট্রেলিয়া। রিকি পন্টিংয়ের দুর্দান্ত 🌸শ💦তরানে ভর করে অজিরা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ২ উইকেটের বিনিময়ে ৩৫৯ রানের বিশাল ইনিংস গড়ে তোলে। পন্টিং ৪টি চার ও ৮টি ছক্কার সাহায্যে ১২১ বলে ১৪০ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন।
এছাড়া ৮টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৪৮ বলে ৫৭ রান করেন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৫৪ বলে ৩৭ রান করেন ম্যাথু হেডেন। ৭টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৮৪ বলে ৮৮ রান করে নট-আউট থাকেন ড্যামিয়েন মার্টিন। ভারতের হয়ে ৮ ওভারে ৪৯ রান খরচ꧃ করে ২টি উইেকট তুলে নেন হরভজন সিং।
জবাবে ব্যাট করতে নেমে ভারত ৩৯.২ ওভ♚ারে ২৩৪ রানে অল-আউট হয়ে যায়। ১২৫ রানে ম্যাচ জিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় অস্ট্রেলিয়া। ব্যাট হাতে কার্যত একা লড়াই চালান বীরেন্দ্র সেহওয়াগ। তিনি ১০টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৮১ বলে ৮২ রান করে মাঠ ছাড়েন।
এছাড়া ২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৫৭ বলে ৪৭ রান করেন রাহুল দ্রাবিড়। ৩টি চার ও ১টি ছক্কার সাহᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚায্যে ২৫ বলেღ ২৪ রান করেন ক্যাপ্টেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। ১টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩৪ বলে ২৪ রান করেন যুবরাজ সিং। সচিন তেন্ডুলকর ৪, দীনেশ মোঙ্গিয়া ১২, হরভজন সিং ৭, জাহির খান ৪, জাভাগল শ্রীনাথ ১ ও নেহরা অপরাজিত ৮ রান করেন। খাতা খুলতে পারেননি মহম্মদ কাইফ।
অস্ট্রেলিয়ার গ্লেন ম্যাকগ্রা ৫২ রানে ♐৩টি উইকেট নেন। ২টি করে উইকেট নেন ব্রেট 🧸লি ও অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস। ১টি করে উইকেট নেন ব্র্যাড হগ ও অ্যান্ডি বিচেল।
এখন দেখার যে, ভারত এবার ২০ বছর পরে সেই হারের বদলা নিতে পারে কিনা। সেবার ক্রিকেটার হিসেবে বিশ্বকাপ অধরা থাকে দ্রাবিড়ের। কোচ হিসেবে রাহুল সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন কিনা সেদিকে নজ𒊎র থাকবে ক্রিকেট বিশ্বের।