ক্য়াপ্টেন ঋদ্ধিমান সাহা একা লড়লেন ব্যাট হাতে। বাকিরা কেউই তেমন একটা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারেননি। ফলে গুজরাটের বিরুদ্ধে রঞ্জির এলিট-সি গ্রু🍃পের ম্যাচে শুরুতেই কোণঠাসা হয়ে পড়ে ত্রিপুরা।
আমদাবাদে টস জিতে শুরুতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় ত্রিপুরা। ক্যাপ্টেন নিজে লড়াকু হাফ-সেঞ্চু🅷রি করলেও বাকিরা দলনায়কের সিদ্ধান্তকে যথাযথ মর্যাদা দিতে পারেননি। ওপেনার বিশাল ঘোষ ১৫ রান করে আউট হন। ৪২ বলের ইনিংসে তিনি ১টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন। অপর ওপেনার বিক্রমকুমার দাসও ব্যক্তিগত ১৫ রানের মাথায় আউট হন। তিনি ৪৭ বলের ইনিংসে ৩টি চার মারেন।
তিন🃏 নম্বরে ব্যাট করতে নেমে শ্রীদাম পাল ২৪ বলে ৮ রান করে মাঠ ছাড়েন। তিনি ২টি চার মারেন। চার নম্বরে ব্যাট করে নেমে পুরোপুরি ব্যর্থ হন সুদীপ চট্টোপাধ্যায়। ৪ বলে ১ রান করে আউট হন তিনি। পাঁচ ও ছয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে খাতা খুলতে পারেননি গণেশ সতীশ ও মণিশঙ্কর মুরাসিং। সতীশ ১০টি বল খেলেন। গোল্ডেন ডাকে মাঠ ছাড়েন মুরাসি𒉰ং।
আরও পড়ুন:- ‘মিস ইউ তেন্ডুলকর’ লেখা দেখেই সামনে হাজির সচিন, আপ্লুত ✅‘ভক্ত-ভগবা🦩ন’ দু'জনেই- ভিডিয়ো
ক্যাপ্টেন ঋদ্ধি সাত নম্বরে ব্যাট করতে নামেন। তিনি ৪টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে মাত্র ৫৭ বল🅠ে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। শেষমেশ ৫টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৬২ বলে ৫৯ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলে নট-আউট থাকেন ঋদ্ধিমান সাহা।
আট নম্বরে ব্যাট করতে নেমে বিক্রমজিৎ দেবনাথ ৯ বলে ১ রান করে আউট হন। নয় নম্বরে ব্যাট করে শঙ্কর পাল ৬টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪২ বলে ২৯ রান করে মাঠ ছাডཧ়েন। দশ নম্বর ব্যাটার রানা দত্ত𝓀 ১৬ বলে ৮ রান করে ক্রিজ ছাড়েন। তিনি ১টি চার মারেন। ১১ নম্বর ব্যাটার পারভেজ সুলতান ৩০ বলে ৩ রান করে আউট হন।
একসময় ৫৩ রানে ৭ উইকেট হারানো ত্রিপুরা ঋদ্ধির একক লড়াইয়ের সুবাদে দলগত দেড়শো রানের কাছে পৌঁছে যায়। ত্রিপুরা প্রথম ইনিংসে অল-আউট হয় ১🎐৪৬ রানে। তারা সাকুল্যে ৪৭.৪ ওভার ব্যাট করে।
গুজরাটের হয়ে প্রথম ইনিংসে ১৩.৪ ওভার বল করে ৪টি মেডেন-সহ ৪৭ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট দখল করেন আর্জান নাগওয়াসওয়ালা। ১৯ ওভার বল করে ৫টি মেডেন-সহ ৪৩ রানের বিনিময়ে ৪টি উইকেট নেন সিদ্ধার্থ দেশাই। ৩২ রা𒅌নে ১টি উইকেট নেন চিন্তন গাজা। রান-আউট হন ত্রিপুরার একজন ব্যাটার।