পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাসের নানা অভিযোগে বিদ্ধ হয়েছিল তৃণমূল। আর এবার ব্যালট ছিনতাইয়ের ঘটনাকে কেন্দ্র করে হাইকোর্টে বিরাট ধাক্কা খেল তৃণমূল। গত পঞ্চায়েত ভোটে সাঁকরাইলে ভোটগণনা 🌞কেন্দ্রে ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগ উঠেছিল। সেই ছিনতাইয়ের অভিযোগ একরকম মেনে নিয়েছিল হাওড়া জেলা প্রশাসন। তবে এবার হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিংহ 🦹নির্দেশ দেন, দক্ষিণ সাঁকরাইলের পঞ্চায়েতের বিজয়ী প্রার্থীকে পদ থেকে সরিয়ে দিতে হবে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনও এনিয়ে রিপোর্ট জমা দিয়েছিল। এরপরই আদালতের এই নির্দেশ। সেই সঙ্গেই তিনি জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার ও রাজ্য নির্বাচন কমিশন আলোচনা করে এই কেন্দ্রে যেন নির্বাচন করে।
প্রসঙ্গত 🍷ওই কেন্দ্রে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রার্থী সাইমা জমাদারকে বিজয়ী বলে ঘোষণা করে দ🐟েওয়া হয়েছিল।
গত পঞ্চায়েত ভোটে একের পর এক কেন্দ্রে দেখা যায় যে মারাত্মক সন্ত্রাস চালিয়েছে তৃণমূল। এই ঘটনার পরেই শোরগোল পড়ে যায় গোটা দেশে🐟। এদিকে ঠিক কী হয়েছিল সাঁ꧂করাইলে?
সূত্রের খবর, ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত ভোটের ঘটনা এটা।💙 সাঁকরাইলের গণনা কেন্দ্র সিকম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে এই ঘটনা ঘটে। সাঁকরাইল কেন্দ্রের তৎকালীন ওসির উপস্থিতিতে ব্যালট ছিনতাইয়ের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের লোকজনের বিরুদ্ধে। বিধায়ক প্রিয়া পালের লোকজনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ওঠে।&nb𓄧sp;
সূত্রের খবর, ওখানে নির্দল হিসাবে দাঁড়িয়েছিলেন কাশ্মীরা খান। তিনি আগে তৃণমূলেই ছিলেন। কিন্তু টিকিট না পেয়ে তিনি নির্দল হিসাবে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তিনি অনেক ভোটে এগিয়ে যাচ্ছেন এই খবর পেয়েই সেদিন গণনাকেন্দ্রে গিয়েছিলেন বিধ♏ায়ক। স্থানীয় ওসিও তাঁর সঙ্গে ছিলেন বলে খবর। এরপরই ব্যালট ছিনতাই করা হয় বলে অভিযোগ। এর জেরে কাশ্মীরার ভোট কম পড়ে যায়। তাঁর অভিযোগ, গণনায় যখন ফলাফল আমার পক্ষে যাচ্ছিল তখনই আমার পক্ষে ভোট দেওয়া ব্যালট লুঠ করা হয়। এদিকে জেলা ও ব্লক প্রশাসন এই ব্যালট ছিনতাইয়ের বিষয়টি কার্যত মেন💎ে নেয়। তারপরই এনিয়ে বিরাট নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।