তৃণমূলকে সুবিধা করে দিতে পঞ্চায়েত ভোটের টিকিট বিক্রির অভিযোগ বিজেপির নির্বাচন কমিট🍒ির কনভেনরের বিরুদ্ধে। জেলা সভাপতি ও জেলা কনভেনারের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ তুললেন উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ সাংগঠনিক জেলা বিজেপির বাগদা মণ্ডল ১ মণ্ডল সভাপতি সুজয় কুমার বিশ্বাস ও গাইঘাটা পশ্চিম মণ্ডল ১-এর কনভেনার শুভঙ্কর সেন। দলের এই দুর্নীতি মানতে না পেরে জেলা সভাপতির কাছে পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন বলে জানিয়েছেন শুভঙ্কর।
তাঁর দাবি, জেলা নির্বাচনী কন🏅ভেনার রাজকুমার মিত্র মণ্ডল কনভেনারদের অন্ধকারে রেখে লেনদেন করে অনেককে প্রার্থী করেছেন।
অন্যদিকে সুজয়ের দাবি, তৃণমূলকে সুবিধা করে দেওয়ার জন্য টাকার বিনিম💟য়ে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে আসা লোকেদের প্রার্থী করেছেন জেলা সভাপতি🍷 রামপদ দাস। যা তারা মানতে পারছেন না। দলকে বার বার জানিয়েও কোন লাভ হয়নি বলে জানান সুজয়।
সুজয়ের সুরের সুর মিলিয়েছেন, বাগদা পঞ্চায়েত সমিতির বিদায়ী বিরোধী দলনেত্রী ইন্দ্রিরা দাস ও রণঘাট পঞ্চায়েতের বিদায়ী দলনেত্রী রিম্পা ঘোষ। দল ꩲবাঁচাতে তারা নরেন্দ্র মোদীর ছবি সঙ্গে নিয়ে নির্দলে দাড়িয়েছেন দাবি তাদের। মোদির ছবিকে সামনে রেখে বিজেপি সমর্থিত নির্দল প্রার্থী বলে তারা প্রচার করছেন।
যদিও সমস্ত অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন জেলা সভাপতি রামপদ দাস। তিনি বলেন, আমাদের জেলায় বর্তমানে কোন মণ্ডল সভাপতি নেই। তারা দাবি, জেলার থেকে কোনও নাম করা হয়নি। নিচুতলা থেকে যে নাম এসেছে সেই অনুযায়ী প্রার্থী করা হয়েছে। টাকা নেওয়ার যে অভিযোগ করছে সেটা সর্বৈব মিথ্যা। অন্য কোন উদ্দেশ্য থেকে কর🌳া হচ্ছে।
তিনি আরও𝕴 বলেন, যারা বিজেপি সমর্থিত নির্দল বলে প্রচার করছেন তাদের বিরুদ্ধে দলীয় ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিষয়টি নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বনগ🐎াঁ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস তিনি বলেন, সকলে জানে বিজেপির নিচু থেকে উপর পর্যন্ত টাকা ছাড়া কিছুই হয় না। দলে প্রার্থী হতে গেলে ওদের টাকা দিয়ে হতে হয়। এটা তো নতুনত্ব কিছু না। সম্পূর্ণ দলটাই গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জর্জরিত। বনগাঁ জেলায় ওদের পায়ের নিচে মাটি নেই।