শুক্রবার ছিল মধ্য়প্রদেশে ভোট। ছত্তিশগড়েও ভোট হল এ﷽দিন। সূত্রের খবর, মধ্য়প্রদেশে ভোট পড়েছে ৭১,১৬ শতাংশ আর ছত্তিশগড়ে ৬৮.১৫ শতাংশ। তবে মোটের উপর মধ্য়প্রদেশের ভোট শান্তিপূর্ণই হয়েছে। তবে ছত্তিশগড়ে বড় হিংসার ঘটনা হয়েছ꧅ে ভোটের দিনই। নকশাল হামলা হল আইটিবিপির উপর। গারিয়াবাদ এলাকায় আইইডি বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। দ্বিতীয় পর্বের ভোটে সুরক্ষার ব্যবস্থা করে ফিরছিলেন জওয়ানরা। সেই সময় রাস্তাতেই বিস্ফোরণ।
এদিকে এবার গোটা ভোট পর্বজুড়েই ছত্তিশগড়ে নকশালদের নিয়ে একটা চিন্তা ছিলই। তবে এবার ভ🌞োটের দিন বড় নাশকতার অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে। গারিয়াবান্দ জেলাটা নকশাল অধ্যুষিত বলেই পরিচিত। সেখানেই আইইডি বিস্ফোরণ! মণিপুর থানা এলাকায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ। এই হামলায় মৃত্যু হয় আইটিবিপির হেড কনস্টেবল যোগিন্দর সিংয়ের। এরপর সুরক্ষা বাহিনী গোটা এলাকা ঘিরে ফেলে। বাদেগোবরা গ্রামের কাছে গাড়ি আসতেই বিস্ফোরণ হয়। তবে বীর জওয়ানরা দ্রুত এলাকা ঘিরে ফেলেন। কর্তব্যে অবিচল আইটিবিপি। এলাকায় যাতে শান্তি বজায় থাকে সেকারণেই ডিউটিতে গিয়েছিলেন তারা। আর ফেরার পথেই শহিদ হলেন জওয়ান।
অপর একটি ঘটনায় ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে মৃত্যু♌ হয় এক মহিলার। মৃতের নাম সহোদরা বাই নিশাদ। বয়ღস ৫৮ বছর। মালদা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় তিনি ভোট দেওয়ার জন্য দাঁড়িয়েছিলেন। সূত্রের খবর, তিনি লাইনে দাঁড়িয়েই আচমকা লুটিয়ে পড়েন মাটিতে।
স্থানীয়রা তাকে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে ꩵযান। সেখানে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। মনে করা 🌃হচ্ছে লাইনে দাঁড়িয়েই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। এরপর তিনি সেখানেই পড়ে যান।
অপর একটি ঘটনা হয়েছে ছত্তিশগড়ে। উমেন্দ্র সিং নামে এক ভোটার ভোট দিতে 🌜যাচ্ছিলেন। পথেই হাতির হামলা। কোরিয়া জেলাতে হাতি তাড়া করেছিল তাকে। আসলে হাতি বের🎃িয়েছে এটা জানতেন তিনি। আরও অনেকে হাতি দেখতে বেরিয়েছিল। আচমকাই তেড়ে আসে হাতিটি। উমেন্দ্রকে তাড়া করে হাতিটি। হাতিটি একেবারে পিষে দেয় উমেন্দ্রকে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।