আগেই জানিয়েছিল হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা, এবার সেই দাবিতে শিলমোহর দিলেন খোদ কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর। জানালেন, CAAর অধীনে নাগরিকত্বের আবেদন করতে বিভিন্ন জায়গায় ক্যাম্পের আয়োজন হবে। সঙ্গে তিনি বলেন, আমি নিজেও আবেদন কর♛ুন।
বনগাঁ লোকসভা কেন্দ্রে ভোটপ্রচারে বেরিয়ে শান্তনু ঠাকুর বলেন, ‘আপনারা ন𒈔াগরিকত্বের জন্য আবেদন করুন। সেলফ ভেরিফিকেশন করে আবেদন করুন। ডিজিটাল ভেরিফিকেশনের সময় আমরা দেখে নেব। মনে রাখবেন, এটা নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়।’
আরও পড়ুন: লিলুয়ায় রবার কারখানা𝓀য় ভয়াবহ আগুন, কাজ করছিলেন 🐼শ্রমিকরা, ভয়াবহ পরিস্থিতি
তিনি আꦬরও বলেন, ‘আধার কার্ড তৈরির সময় যে রকম ক্যাম্প হয়েছিল, সেরকম ক্যাম্প করে আবেদন গ্রহণ করা হবে। আমি নিজে নাগরিকত্বের আবেদন করব। আমি তো নাগরিক।’ বলে রাখি, CAAর অধীনে নাগরিকত্বের আবেদন গ্রহণের জন্য যে ক্যাম্প আয়োজনের তোড়জোড় চলছে তা আগেই জানিয়েছিল হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
পালটা তৃণমূলের তরফে দাবি করা হয়, ‘CAAর ভাঁওতা উদ্বাস্তুরা বুঝতে পেরেছেন। তাই এখনও কেউ আবেদ🌠ন করেননি। সেই জন্যই শান্তন🦩ু ঠাকুরকে আবেদন করতে আবেদন জানাতে হচ্ছে। উনি নাগরিক না হলে সাংসদ ও মন্ত্রী হলেন কী করে? সেটা আগে জানান।’
আরও পড়ুন: ‘রাজা কৃষ্ণ💃চন্দ্র ও রাজমাতাকে অপমান করেছেন মমতা’, কমিশনে নালিশ জান෴াবে বিজেপি
গত মার্চে CAA লাগু হতেই এই নিয়ে চরম বিতণ্ডা শুরু হয়েছে বিজেপি ও বিরোধী দলগুলির মধ্যে। বিরোধীদের দাবি, এই আইনে কেউ নাগরিকত্বের আবেদন করলেই স🌌ে বিদেশি বলে চিহ্নিত হয়ে যাবে। তার পর সরকার তাকে নাগরিকত্ব নাও দিতে পারে। পালটা বিজেপির দাবি, মতুয়াদের দীর্ঘদিনের দাবি মেনেই এই আইন আনা হয়েছে। কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার ইচ্ছা থাকলে সরকারের কাছে হাজারটা উপায় ছিল। নতুন করে আইন প্রণয়নের প্রয়োজন পড়ত না। গরিব মানুষকে বিভ্রান্ত করতে ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল ও বামেরা।