দেবাশিস ধর। প্রাক্তন আইপিএস। তিনি যখন কোচবিহারের পুলিশ সুপার ছিলেন তখনই শীতলকুচিতে ভোটের দিন কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছিল। তবে সেই ঘটনা নিয়ে একাধিকবার সম্প্রতি ব্যাখা দিয়েছেন দেবাশিস। তবে তারপরেও এনিয়ে নানা খোঁচা দিচ্ছে তৃণমূল। এমনকী তৃণমূলের প্রার্থী শতাব্দী রায়ের নাম করে এক্স হ্য়ান্ডেলের একটা অ্য়াকাউন্ট থেকে দেবাশিসের নাম করে নানা ধরꦫনের অপপ্রচার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ।
দেবাশিস জানিয়েছেন উনি( শতাব্দী) বলেছেন যে এটা তিনি করেননি। তার জন্য় উনি প্রশাসনকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছেন।🅺 প্রশাসন দেখু🎀ক ওই পোস্টটি কে করেছে। এদিকে শতাব্দী রায় নিজেও এনিয়ে পুলিশকে জানিয়েছেন। কিন্তু বীরভূমের বিজেপির প্রার্থী হওয়ার পরেও দেবাশিসের সামনে বড় কাঁটা সেই শীতলকুচির ঘটনা। তবে এনিয়ে ব্য়াখাও দিচ্ছেন দেবাশিস।
তবে শীতলকুচি উত্তরবঙ্গের প্রান্তিౠক জেলা কোচবিহারে অবস্থিত। আর সেখান থেকে বহুদূরে থাকা বীরভূমে বসেও শুনতে হচ্ছে সেই শীতলকুচির প্রসঙ্গ। দেবাশিস বলেন, ওই ঘটনা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল সেটা মানুষ বুঝেছে। একটা অডিও ক্লিপ যাতে বলা হয়েছে, এসপিকে ♌ফাঁসাও। এটাও মানুষ জেনেছে।
এর আগে শীতলকুচি প্রসঙ্গে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে মুখ খুলেছিলেন দেবাশিস। তিনি জানিয়েছিলেন, প্রথমত শীতলকুচির ঘটনার জন্য আমায় সাসপেন্ড করা হয়নি। আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল যে ভোট পরবর্তী হিংসায় আমি ঠিকমতো কাজ করিনি। সেকারণে কোচবিহার জেলায় হিংসা হয়েছিল। শীতলকুচির কোনও উল্লেখ ছিল না। দুদিনে ১৩👍২জনকে গ্রেফতার করেছিল। কেন্দ্রীয় বাহিনীর ব্যবহার কমিশনের গাইডলাইন মেনে কাজ হয়। ডিএম সেখানে সর্বশক্তিমান। শীতলকুচিতে ভোটের দিন গুলি চালানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনী সেদিন ভোটারদের নিয়ে আসছিল। সেই সময় একটি মোড়ের কাছে ওদের উপর পাথরবৃষ্টি হয়েছিল। তখন ওরা জনতাকে ছত্রভঙ্গ করার জন্য শূন্যে গুলি করে। আর সেই সময় একটি বিশেষভাবে সক্ষম বাচ্চা মাটিতে পড়ে যায়। আর তারপরেই সেখানে গুজব ছড়িয়ে দেওয়া হয়। বাচ্চাটি মারা গিয়েছে বলে গুজব ছড়ায়। এরপর বাহিনীর উপর সরাসরি আক্রমণ করেছিল জনতা। কিন্তু কে বা কেন আমার উপর পুরোটা চাপিয়ে দেওয়া হল তা বুঝলাম না। আমার রিপোরꦯ্ট ছিল ফ্যাক্টের উপর…