চাকরি বাতিল নিয়ে কার্যত দ্বিধাবিভক্ত গোটা বাংলা। ইতিমধ্য়েই তৃণমূলনেত্রী এনিয়ে বার বার ভোটের সভা থেকে তীব্র তোপ দেগেছেন। রবিবার ফের মালদার সুজাপুরের সভায় এনিয়ে মুখ খোলেন। মমতা বলেন, মানুষখেকো বাঘের কথা সকলে শুনেছেন। এরা(বিজেপি) হল চাকরিখেকো বাঘ। যখন দেখছে তখন আর কিছু করার নেই। অমনি সব চাকরি খেয়ে নাও। প্রধানমন্ত্রী এসে নাটক করে বলে গেলেন সব তৃণমূলের জন্য হয়েছে। অর্থাৎ আপ♋নি জা💙নতেন? আপনার দল থেকে চাকরি খাওয়ার নির্দেশ দিয়ে রেখেছিল? তোপ মমতার।
সেই সঙ্গেই তিনি বলেন, ‘আমি বিজেপি মতো বাজে কথা বলি না। ভাত দেওয়ার ক্ষমতা নেই। কিল দেওয়ার গোঁসাই। কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে তদন্ত হবে, নিশ্চয়ই সংশোধন হবে। কিন্তু ২৬ হাজার ছেলে মেয়ের চাকরি খেয়ে নেওয়া মানা যায় না। আজ আদালꦛতকেও নিয়ন্ত্রণ ܫকরছে। ’
তবে তিনি আদালত সম্পর্কে সরাসরি কিছু বলতে চাননি। তিনি বলেন, 'সরি কোর্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ নেই। কিন্তু মানুষ সব শেষে যে বিচারের দরজায় যান আজ সেটাও যদি বিজেপি বন্ধ করে রেখে দেয় তাহলে কোথায় যাবেন মানুষ? আমি নিজে আইনজীবী ছিলাম এখনও বার কাউন্সিলের সদস্য। আজ যদি আপনার ঘরের ছেলে মেয়েদের চাকরি চলে যেত পারতেন সাত বছর কাজ করে বেতনের টাকা ১২ শতাংশ সুদ সহ ফেরত দিতে? আমরা আইনে যাচ্ছি। কিন্তু এটা হচ্ছে দেশের প্রধান♏মন্ত্রী যিনি লোকের চাকরি খান। '