লোকসভা নির্বাচনের পঞ্চম দফার মুখে তৃণমূল ছেড়ে কংগ্রেসে যোগ দিলেন দুই শতাধিক তৃণমূল কর্মী। ঘটনাস্থল খোদ উত🉐্তর কলকাতা। এখানে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন প্রদীপ ভট্টাচার্য। আর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল কংগ্রেসের সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপির প্রার্থী তাপস💯 রায়। তিনিও তৃণমূল কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। আগামী ১ জুন উত্তর কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রে ভোট আছে। তার আগে এই ভাঙনের ছবি স্নায়ুর চাপ বাড়াল বলে মনে করা হচ্ছে। আর এই ঘটনার পর জোর চর্চা শুরু হয়েছে।
এদিকে উত্তর কলকাতার ৬২ নম্বর ওয়ার্ডে কংগ্রেসে যোগ দেন ওই তৃণমূল কর্মীরা। এই লোকসভা কেন্দ্রটি তিন হেভিওয়েট প্রার্থীর জেরে নজরকাড়া হয়ে উঠেছে। সেখানে এই কেন্দ্রে তৃণমূল কংগ্রেসের এমন ভাঙন দলের বড় অস্বস্তির কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। প্রদীপ ভট্টাচার্যের কাছ𓂃 থেকে কংগ্রেসের পতাকা হাতে তুলে নেন সদ্য দলত্যাগী তৃণমূল কর্মীরা। লোকসভা নির্বাচনের মরশুমে একসঙ্গে একটি ওয়ার্ডের এই বিপুল পরিমাণ কর্মী দলবদল করার জেরে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারী হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘২০ তারিখের পর উত্তর কলকাতার জন্য সর্বশক্তি নিয়ে ঝাঁপাবে বিজেপি। আর সুদীপকে হারিয়েই ছাড়ব।’
আরও পড়ুন: কেএমডিএ🔯–হিডকো’কে শোকজ করল পরিবেশ আদালত,🌸 চাপ বাড়ল রাজ্য সরকারের
অন্যদিকে এমন কী ঘটল যে তৃণমূল কর্মীরা কংগ্রেসে যোগ দিলেন? সূত্রের খবর, এরা তৃণমূল কংগ্রেসে ছিলেন বটে। তবে নিষ্ক্রিয় কর্মী হি♌সাবেই ছিলেন। দলের কোনও বড় দায়িত্বে তাঁরা ছিলেন না। এরা সুদীপ বিরোধী ছিল বরাবরই। কিন্তু আবার বিজেপি যাওয়া যাবে না। কারণ এদের সঙ্গে বিজেপির সম্পর্ক ভাল নয়। তাই সুদীপের বিরুদ্ধে বার্তা দিতে কংগ্রেসে যোগ দিলেন। যদিও এই ভ🍸াঙা–গড়ার খেলা নিয়ে সুদীপের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে যাঁরা এদিন দলবদল করেছেন, তাঁরা মূলত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ।