লোকসভা নির্বাচন মিটে গিয়েছে গোটা দেশে। তারপর থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে নানা বুথফেরত সমীক্ষা। যেখানে বলা হচ্ছে, বাংলায় তৃণমূল কংগ্রেসের থেকে বেশি আসন পাবে বিজেপি। প্রায় সবকটি বুথ ফেরত সমীক্ষাতেই দেখানো হয়েছে, জিতছে বিজেপি। যা খারিজ করে দি🐈য়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে প্রত্যেকটি লোকসভা কেন্দ্রের তথ্য জানতে আজ, রবিবার বিকেলে জরুরি বৈঠক ডাকলেন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এখান 🐬থেকেই তিনি জেনে নেবেন কত বেশি আসন তৃণমূল কংগ্রেসের ঘরে আসছে।
এদিকে এই বৈঠক হবে ভার্চুয়ালি। সেখানে উপস্থিত থাকবেন সব লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থীরা। কারণ তাঁদের পর্যবেক্ষণ একটা বড় বিষয়। যেমন তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য একটি সমীক্ষা করে নিজের দলকে ২৮টি আসন দিয়েছেন। তেমনই প্রত্যেক প্রার্থী নিজের চোখে দেখা এবং জনস💎ংযোগ করা রিপোর্ট তুলে ধরবেন। এখন আশ্চর্যজনকভাবে দেখা যাচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেস যখন বেশিরভাগ আসন পাবে বলে দাবি করছে তখন বিজেপি এই রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল গণনায় কারচুপি হতে পারে বলে এক্স হ্যান্ডেলে সাড়া ফেলে দিয়েছে। স্ব𝄹পন দাশগুপ্ত, শুভেন্দু অধিকারীরা আজ, রবিবার থেকেই সোচ্চার হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ‘পরিকল্পিত অবাস্তব ꦑতথ্য ছড়ানো হয়েছে’, আসন সংখ্যা উল্লেখ করে পোস্ট করলেন কℱুণাল
ঠিক কী লিখেছেন কুণাল? অন্যদিকে আজ, রবিবার এক্স হ্যান্ডেলে তৃণমূল কংগ্রেস কতগুলি আসন পাবে তা তুলে ধরেছেন কুণাল ঘোষ। তিনি আজ লেখেন, ‘বাংলায় তৃণমূল ৩০+, বুথ ফেরত সমীক্ষার তথাকথিত রিপোর্টে বাস্তব প্রতিফলিত হয়নি। কিছুক্ষেত্রে পরিকল্পিতভাবে অবাস্তব তথ্য ছড়ানো হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সৈনিকরা বিভ্রান্ত হবেন না। গণনার দিন এজেন্টরা শেষ পর্যন্ত সক্রিয় থাকু♑ন। মানুষ তৃণমূলকেই ভোট দিয়েছেন।’ কুণাল ঘোষের এই পোস্টের পর অনেকে চাঙ্গা হয়েছেন। ফিরে পেয়েছেন মনোবল।