মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যোগ্য উত্তরসূরি কি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়? এই প্রশ্ন এখন উঠতে শুরু করেছে রাজ্য–রাজনীতিতে। যা জানতে চায় রাজনৈতিক মহল এবং বাংলার মানুষজন। তবে আজ, মঙ্গলবার বেসরকারি সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এখন তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাজনীতির ময়দানে নিজেকে মজবুত করেছেন♉। একুশের বিধানসভা নির্বাচন, পঞ্চায়েত নির্বাচন এবং এবার লোকসভা নির্বাচনের বড় দায়িত্বে আছেন তিনি। নবজোয়ার কর্মসূচি করে সাড়া ফেলে দিয়েছেন বাংলায়। তাই এমন প্রশ্ন ওঠা প্রাসঙ্গিক।
যোগ্য উত্তরসূরির প্রশ্নের জবাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সাফ জানিয়ে দিলেন, এটা দল ঠিক করবে। তবে ছেলেবেলা থেকেই যে অভিষেকের মধ্যে রাজনৈতিক সচেতনতা তৈরি হয়েছে সেটা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। অভিষেকের প্রশংসা করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, ‘অভিষেক দলের একজন একনিষ্ঠ সৈনিক। ছোট্♐টবেলা থেকে আমি ওকে তৈরি করেছি। বাম আমলে এক রাজনৈতিক কর্মসূচিতে আমাকে হাজরায় মার খেতে হয়েছিল। তখন ছোট অবস্থায় হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে বলত, দিদিকে মারলে কেন সিপিএম জবাব দাও। তখন থেকেও ওর রাজনৈতিক মনন তৈরি হয়েছিল। কলেজ পাশ করার পর থেকে সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে আসে।’
আরও পড়ুন: ‘বিজেপি ২০🎃০ 🌌আসন পার করতে পারবে না’, জলপাইগুড়ি থেকে দাবি করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
এদিকে একের পর এক নির্বাচনে সাফল্য এনে দিয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই তাঁকে নিয়ে অনেকের অনেক কিছু জানার আছে। এই বিষয়ে আজ রাজনীতিতে ইয়ং জেনারেশনের দরকার আছে বলে জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাম করেছেন সায়নী ঘোষ, দেবাংশু ভট্টাচার্যের। এবার লোকসভা নির্বাচনের টিকিট পাওয়ার কথাও বলেছেন তৃণম🌃ূল সুপ্রিমো। তিনটি প্রজন্ম তৈরি করে দিতে পেরেছেন বলেও আশাবাদী তৃণমূলনেত্রী। তাই তাঁর কথায়, ‘আমি চাই ওরা ভালভাবে তৈরি হোক। নতুন প্রজন্মকেও দরকার। আমি তিনটে প্রজন্ম তৈরি করে দিয়েছি। আমি যদি প্রজন্ম তৈরি না 🙈করি, তাহলে আমার স্বপ্নের তৃণমূল কংগ্রেসকে কে রক্ষা করবে।’