লোকসভা নির্বাচনের প্রচার এখন জোরকদমে চলছে। গোটা দেশে এখন লোকসভা নির্বাচন নিয়ে সরগরম হয়ে উঠেছে। ইতিমধ্যেই গোটা দেশে আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর করেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তবে নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘো🦩ষণার প্রায় এক মাস পর প্রচার করার বিষয়ে নয়া নির্দেশ দিল নির্বাচন কমিশন। আর তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। নির্বাচন কমিশন বুধবার সব রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নির্দেশ দিয়েছে, হোর্ডিং–পোস্টার–ব্যানার দিয়ে যে প্রচার করে থাকে রাজনৈতিক দলগুলি সেখানে অবশ্যই মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম উল্লেখ করতে হবে। সেটাও ওই ব্যানার, পোস্টার এবং হোর্ডিংয়ের স🦹ামনে। নির্বাচনে স্বচ্ছতা রাখতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
এদিকে আগামী ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট শুরু হবে গোটা দেশে। তার আগে এমন নির্দেশ বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। তবে নির্বাচন কমিশন এই নির্দেশ মৌখিকভাবে দেয়নি। বরং রীতিমতো চিঠি লিখে সমস্ত রাজ্যের মুখ্যসচিবদের এবং মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, যে সমস্ত হোর্ডিং, ব্যানার এবং পোস্টারে মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম থাকবে না সেগুলি সরিয়ে ফেলে জায়গা খালি করতে হবে। গোটা বিষয়টি দেখতে হবে স্থানীয় সরকার এবং পুরসভাগুলিকে। স🌄ুতরাং এবার থেকে নির্বাচনী প্রচারের হোর্ডিং, ব্যানার, পোস্টার, ফেস্টুনে মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম উল্লেখ করতে হবে।
আরও পড়ুন: ‘নেহরু পরিবা๊রে🍒র সদস্যই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন উত্তরপ্রদেশ থেকে’, বড় ইঙ্গিত একে অ্যান্টনির
অন্যদিকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়ার পিছনে নির্দিষ্ট কারণও আছে। সেটাও জানিয়ে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। 🐭এই মুদ্রক ও প্রকাশক ছাড়া হোর্ডিং, ব্যানারে অসত্য কথা লেখা থাকে। তাছাড়া এক রাজনৈতিক দল অপর রাজনৈতিক দলের নামে নানা কুৎসা করে এমন ধরণের হোর্ডিং, ব্যানার দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে ধরা যায় না। যার ফলে বিড়ম্বনা তৈরি হয়। তাই নির্বাচন কমিশন ১৯৫১ সালের জনপ্রতিনিধিত্ব আইন অনুযায়ী, নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর থাকার সময় মুদ্রক ও প্রকাশকের নাম রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।