সন্দেশখালিকাণ্ড শেষ পর্যন্ত কাদের পালেℱ হাওয়া তুলবে সেটা বোঝা যাচ্ছে না কিছুতেই। রোজই কোনও না কোনও তথ্য় সামনে আসছে। তাতে কখনও মুখ পুড়ছে শাসকের। কখনও আবার অস্বস্তি বাড়ছে বিজেপির। আর শুক্রবার ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষে সন্দেশখালির প্রসঙ্গে মুখ খোলেন🥂 তিনি।
অভিষেক বলেন, সন্দেশখালি তদন্ত যে সঠিক পথে হয়নি এটা তো পরিষ্কার। রাজনৈতিক স্বার্থে একটি রাজনৈতিক দলের অঙ্গুলিহেলনে এই বেছে বেছে তদন্ত হ⛎য়েছে।
সেই সঙ্গেই তিনি বলেন, জটায়ু তদন্ত করলে একটা লোককে চিহ্নিত করে তাকে দোষী বানিয়ে তারপর ঘটনার তদন্ত করত। আর ফেলুদা পুরো ঘটনা কী হয়েছে জ💃েনে ঘটনার গভীরে ঢুকে💟 তারপর দোষীকে চিহ্নিত করত। সিবিআই-ইডির তদন্ত হল জটায়ুর তদন্ত।
সেই সঙ্গেই সন্দেশখালি নিয়ে ইতিমধ্য়েই নানা বিতর্ক সামনে আসতে শুরু করেছেন। সম্প্রতি এক মহিলা দাবি করেছিলেন যে তাঁকে ভুল বুঝিয়ে সাদা কাগজে সই করিয়ে নেওয়া হত। ধর্ষণের অভিযোগ মিথ্যে বলেওඣ দাবি করেছেন তিনি।
আর সেই প্রসঙ্গ টেনে অভিষেক বলেন, আমি বিজেপিকে শ্বেতপত্র প্রকাশের কথা বলেছিলাম। এখানে শ্বেতপত্র প্রকাশ তো হয়নি উলটে সন্দেশখালিতে সাদা ক🦩াগজের উপর মিথ্যে অভিযোগ লিখে জোর করে সেই অভিযোগ দায়ের করতে ম𝕴হিলাদের বাধ্য় করেছে বিজেপি। সেই সঙ্গেই তিনি বলেন, এখানে মহিলা কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে এসটি কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।
সেই সঙ্গেই অভিষেকের দাবি, সন্দেশখালির ♒জল অনেক দূর গড়াবে। আমি দলনেত্রীকে অনুরোধ করেছি এই পুরো ভিডিয়োর বক্তব্য রাজ্য সরকারের তরফে সুপ্রিম কোর্টে জমা দিতে।
সন্দেশখালির ঘটনা কার্যত ওলটপালট করে দিচ্ছে সবকিছু। কিছুদিন আগেও এই সন্দেশখালি ইস্যুতে তৃণমূলকে একেবারে কোণঠাসা করে ফেলেছিল বিজেপি। কিন্তু ভোট যখন মধ্য়গগনে তখন আচমকা উদয় হল স্টিং ভিডিয়োর। সেখানে বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালকে দেখা যায় সব গড়গড় করে বলে চলেছেন। যদিও সেই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা। তবে বিজেপির দাবি ওই ভিডিয়োর পুরোটা তৃণমূলের চক্রান্ত।𝓡&n✅bsp;
অন্যদিকে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির যে অভিযোগ উঠেছে সেই প্রসঙ্গেও মুখ খুলেছেন তিনি। 🌟অভিষেক বলেন, চাকরি দেওয়ার নাম করে একজন মহিলাকে হেনস্থা করছেন, শ্লীলতাহানি করছেন। সেদিনের রাজভবন🅘ের ভেতরের ফুটেজটা একবার দেখাক। সাহস থাকলে সেই ভিডিয়ো সামনে আনুক।