তৃণমূলে যে যত ব্যক্তি আক্রমণ করতে পারব🔥ে সে তত বড় নেতা। বৃহস্পতিবার হাওড়ার ডোমজুড়ে শ্রীরামপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কবিরশংকর বসুর সমর্🌳থনে ভোটপ্রচারে একথা বললেন বিজেপি নেতা মিঠুন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, যে মহিলাদের অপমান করতে পারবে সে তৃণমূলের আরও বড় নেতা।
আরও পড়ুন: শ্রমিকের কাজ করতে মুসলমানরা যখন BJPশাসিত ♌রাজ্যে যান তখন কি ইমামরা ঘুমান? শুভেনꦆ্দু
পড়তে থাকুন: ইন্ডি জোটকে বাইরে থেকে সমর্থন ঘোষণা, মমতার রাজনৈতিক চাল নিয়ে নানা মুনির 💯নানা মত
এদিন মিঠুন বলেন, ‘এই পার্টির একটা দুর্দান্ত জ্ঞান আছে জানেন? সবাই 🍌বলে না, মুস♔লমান ভাই – বোনেরা এদের ভোটব্যাঙ্ক। মিথ্যে কথা। দুর্নীতি হল এদের ভোটব্যাঙ্ক। যে দুর্নীতি করে সেই এই পার্টির মেম্বার হয়। যে বড় দুর্নীতি করবে সে বড় লিডার। যে মানুষকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করে তাকে বেইজ্জত করবে সে আরও বড় লিডার। যে কোনও মহিলাকে অপমান করবে, তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবে সে তার থেকেও বড় লিডার। এদের সবার লিডারের ব়্যাঙ্ক আছে। এরা হল সেই ধরণের লিডার। কিন্তু আপনারা ভালো করে ভাবুন আপনারা কাকে ভোট দেবেন আর কেন ভোট দেবেন?’
কল্যাꦜণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করে তিনি বলেন, ‘এখানকার তৃণমূল প্রার্থীকে দুর্গা মায়ের পুজো করতে করতে কাঁদতে দেখি। আর দুর্গা মায়ের স্বামী মহাদেবকে যখন এত অপমান করা হল তখন তাঁর মুখে একটা কথা শুনি না। আরেকজন আছেন, তিনি বললেন, কালী মা মদ খান, মাতাল। কিন্তু এনার চোখ দিয়ে এক ফোঁটা জল পড়ল না। কী অদ্ভূত ভালোবাসা এদের।‘
আরও পড়ুন: অভিযোগ তুলতꦓে ১০ লক্ষ টাকার 💯প্রস্তাব দিয়েছিল TMC, দাবি সন্দেশখালির নির্যাতিতার
মিঠুনের বক্তব্য নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে কল্যাণবাবু বলেন, ‘শ্রীরামপুর কেন্দ্রের সঙ্গে কবিরশংকরের কী সম্পর্ক। স🍌ে তো ২৩ হাজার ভোটে হেরে চলে গিয়েছিল। ওর সঙ্গে এই কেন্দ্রের কোনও সামাজিক, রাজনৈতিক যোগ নেই। সব জায়গায় তো একটাই নাম ভাঙাচ্ছে। প্রাক্তন শ্বশুরের নাম কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এটা কোনও পরিচয় হতে পারে একটা মানুষের? বাজারে দাম কী আছে? ক্রেডিবিলিটি কী আছে? ওরা ২ জন আমার বিরুদ্ধে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছিল বলে আমাকে করতে হয়েছে’।