২০২৪ লোকসভা ভোটের ফল ঘোষণা ৪ জুন। তার আগে ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোটপর্ব শেষ হতেই উত্তরবঙ্গের তিন কেন্দ্রে বিজয় মিছিল বের করে তৃণমূল কংগ্রেস। উল্লেখ্য, উত্তরবঙ্গে🦹 ২০১৯ সালে তাবড় সাফল্যে পেয়েছিল বিজেপি। সেই সাফল্যের হাসি এবার চওড়া হবে কি না, তা নিয়ে জল্পনা রয়েছে। এদিকে, মমতার গড়ে তিন কেন্দ্রে তৃণমূল পোক্ত জমি ফিরে পাবে কিনা তা নিয়েও চর্চা রয়েছে। ভোট নিয়ে এতশত জল্পনার মধ্যেই উত্তরবঙ্গে বাজনা-বাজিতে উচ্ছ্বাসে মেতে উঠল তৃণমূল।
জলপাইগুড়ি কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী নির্মল চন্দ্র রায় বেশ খানিকটা আশাবাদী ভোটপর্ব নিয়ে। তিনি বলছেন, ভোটে মহিলারা দারুনভাবে এগিয়ে এসেছেন, তাঁর মতে ‘এটা উন্নয়নের ভোট হয়ে গেল, সেটা প্রমাণিত।’ এদিকে, উত্তরবঙ্গে প্রথম দফার ভোট শেষ হতেই বিজেপি দ্বিতীয় দফার ভোট নিয়ে ফোকাস বাড়াচ্ছে। রবিবারই দার্জিলিং এ হাইভোল্টেজ সভা রয়েছে অমিত শাহ ও রাজনাথ সিংয়ের। তবে তার আগে, শুক্রবার রাতে ভোট পর্ব শেষ হতেই উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জাায়গায় তৃণমূলের বিজয় মিছিল কাড়ে নজর। কোচবিহারে লোকসভা নির্বাচন শেষ হতেই বিজয় মিছিল করলেন তৃণমূল কংগ্রেস। দাস ব্রাদার্স মোড় থেকে তৃণমূল ঢাক, ঢোল পিটিয়ে মিছিল করেন। উপস্থিত ছিলেন জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক। ঘাসফুল শিবিরের দাবি 🔯এটা তাঁদের আনন্দ মিছিল। অপর দিকে বিজেপি জেলা কার্যালয়ে আতস বাজি ফাটিয়ে বিজয় উল্লাস করেন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। এদিকে, লোকসভা ভোটের প্রথম থেকেই উত্তরবঙ্গে জমি ছিনিয়ে নিতে কসরত বাদ রাখেনি তৃণমূল। উত্তরে একাধিকবার সফর করেছেন খোদ তৃণমূল নেত্রী। এছাড়াও সেখানে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর পর সভায় উঠেছিল ঝড়। লোকসভার দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই তৃণমূল উত্তরবঙ্গ নিয়ে যে ফোকাস বাড়িয়েছে তা বলাই বাহুল্য। এরপর প্রথম দফার ভোট শেষ হতেই তৃণমূলের বিজয় মিছিল কেড়েছে নজর।
তৃণমূলের তরফে কুণাল ঘোষ, শুক্রবার দাবি করেন, বিজেপির বিচরণ শউধু মিডিয়া আ♛র সোশ্যাল মিডিয়ায়। মাঠে ময়দানে কাজ করার লোক বিজেপিতে নেই। এদিকে, কোচবিহারে তৃণমূলের জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক বলছেন, মানুষের রায় তাঁদের সঙ্গে রয়েছে, তৃণমূলের জগদীশ বর্ম🌌া বাসুনিয়া লক্ষাধিক ভোটে জিতবেন।