প্রচারে বেরিয়ে মন্দিরে লুকিয়ে তৃণমূলের ২ গোষ্ঠীর সংঘর্ষ থেকে বাঁচলেন বর্ধমান – দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থꦐী কীর্তি আজাদ। রবিবার সকালে দুর্গাপুর পুরসভার আমরাই গ্রামে ওই ঘটনায় সাময়িক অসুস্থ বোধ করে প্রাক্তন এই ক্রিকেটার। প্রায় আধ ঘণ্টা পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে প্রচার শুরু করেন তিনি।
আরও পড়ুন: এক মাসে তিন বার, আবার গ্রেফতার শেখ শাহজাহান
রবিবার সকালে পুরনিরগমের ১২ নম্বর ওয়ার্ডে পূর্বনির্ধারিত প্রচার কর্মসূচি ছিল কীর্তি আজাদের। প্রার্থী সেখানে পৌঁছতেই কে তাঁক🃏ে প্রথম স্বাগত জানাবে তা নিয়ে INTTUCর ২ গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। হাতাহাতি থেকে মারামারি শুরু হয়ে যায় ২ দলের মধ্যে। এর মাঝে পড়ে প্রাণ বাঁচাতে পাশেই শঙ্করানন্দ আনন্দ আশ্রম মন্দিরে ঢুকে পড়েন কীর্তি আজাদ। সেখানে সাময়িক অসুস্থতা বোধ করেন তিনি। জল খেয়ে কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ার পর মন্দিরের কীর্তনের সঙ্গে হাত তালি দিতে দেখা যায় তাঁকে। প্রায় ৩০ মিনিট পর পরিস্থিতি শান্ত হলে ফের প্রচারে বেরোন তিনি।
পরে কীর্তি আজাদ বলেন, কোনও সংঘর্ষ হয়নি। দলীয় গরমে কর্মীদের অত্য𝐆ুৎসাহে একটু ধাক্কাধাক্কি হয়েছে।
বর্ধমান – দুর্গাপুর কেন্দ্রে এবার ভারতীয় বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেট দলের সদস্য কীর্তি আজাদকে প্রার্থী করে💧ছে তৃণমূল। প্রার্থ༒ী হয়েই প্রচারে ঝাঁপিয়েছেন তিনি। বিহারের বাসিন্দা কীর্তি আজাদকে বহিরাগত বলে সরব হয়েছে বিজেপি। ওই কেন্দ্রে তারা প্রার্থী করেছে দলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি দিলীপ ঘোষকে।
আরও পড়ুন: একসঙ্গে র๊াত না কাটালে ফেল করানোর হুমকি, অভিযুক্ত বিশ্বভারতীর উর্দুর অধ্যাপক
বর্ধমান – দুর্গাপুর কেন্দ্রের গতবারের সাংসদ ছিলেন বিজেপির সুরেন্দ্রসিং আহলুওয়ালিয়া। তবে ৫ বছর এলাকায় তাঁকে দেখতে পাওয়া যায়নি বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। সেই অভিজ্ঞতা থেকে কীর্তি আজান না দিলীপ ঘোষ, কাকে 𒆙মানুষ ভোট দেয় সেদিকে নজর রয়েছে সবার।