শীতলকুচি কাণ্ডে মমতা বন্দ্যোপ♉াধ্যায়ের বিরুদ্ধে লাশের রাজনীতি করার অভিযোগ 🎶তুলল বিজেপি। তাদের দাবি, লাশ দখল করতে নিহত আনন্দ বর্মনের পরিবারে বিভাজন তৈরি করছে তৃণমূল। বাম জমানার শেষ দিকে এই একই রকম অভিযোগ শোনা যেত বামেদের গলায়।
বুধবার মাথাভাঙায় শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত ও আহতদের পরিবারের𝐆 সঙ্গে দেখা করেন মমতা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মঞ্চে ২ জনকে হাজির করে তৃণমূল। তাদের আনন্দ বর্মনের দাদু ও মামা বলে পরিচয় করান তৃণমূল নেতারা। যদিও আনন্দ বর্মনের বাবা – মা কেউ হাজির ছিলেন না তৃণমূলনেত্রীর মঞ্চে। ওই ২ ব্যক্তিকে সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দেন মমতা।
এই ঘটনা নিয়ে বুধবার দুপুরে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিজেপির রাজ্য সহ সভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ‘আনন্দ বর্মনের বাবা সকালেই পরিষ্কার বলে দিয়েছেন তাঁর ছেলে বিজেপি সমর্থক ছিলেন। তৃণমূলের গুন্ডারাই তাঁকে খুন করেছে। তার পর মমতা বন্দ্য𓄧োপ🅷াধ্যায়ের মঞ্চে যাওয়ার প্রশ্ন নেই। সরকারি কোনও সাহায্যও চাই না আমাদের।’
জয়প্রকাশবাবুর অভিযোগ, ‘তার পরও আনন্দ বর্মনের পরিবারের ২ জনকে জোর করে মমতার মঞ্চে নিয়ে আসেন কোচবিহার জেলার তৃণমূল নেতারা। লাশের রাজনীতি করতে গিয়ে পরিবারে ভাঙন ধরাচ্ছেন মমতা। মানুষ আর মমতার এ🀅ই লাশের রাজনীতি মেনে নেবে না।’
গত 𒈔১০ এপ্রিল চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণে জীবনে প্রথমবার ভোট দিতে গিয়ে খুন হন ১৮ বছরের যুবক আনন্দ বর্মন। বিজেপির দাবি, তৃণমূলের গুলিতে খুন হয়েছেন তিনি। যদিও বুধবার꧒ মাথাভাঙায় মমতা বলেন, বিজেপিই খুন করেছে আনন্দকে।