খালি গলায় গান করেছিলেন রানাঘাটের রানু মণ্ডল। সমাজসেবী অতীন্দ্র রায় সেই ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতেই তা হু হু করে ভাইরাল হয়ে যায়। রানাঘাটের ৬ নম্বর প্লাটফর্মের রানুর কপাল খোলে। সোজা মুম্বাই স্টুডিওতে পাড়ি দিতে হয়েছিল তাঁকে। গলা শুনে ডাক পড়েছিল হিমেশ রেশমিয়ার কাছ থেকেও। যখন তাঁর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে সেইসময় হিমেশ রেশমিয়া সঙ্গে ডুয়েটে ‘তেরি মেরি কাহানি’ গানটিতে কণ্ঠ মেলান রানু মণ্ডল। দারুণ জনপ্রিয় হয়েছিল সেই গান। কিন্তু নিজের সাফল্য ধরে রাখতে পারেননি এই গায়িকা। অবশ্য প্রায়শই নিজের কাণ্ড-কারখানার জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হন তিনি। সম্প্রতি নেটমাধ্যমে একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। যেখানে দাবি করা হয়েছে, প্রথমবার ছট পুজোর গান গেছে রানু মণ্ডল। উল্লেখ্য, এই সময় পুরো বিহারে ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকায় ধুমধাম করে ছট উৎসব পালিত হয়৷ এই বিশেষ দিনে নানা গানও মুক্তি পায়। তেমনি এই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই নেটমাধ্যমে হৈচৈ পড়ে যায়। যদিও বিষয়টা অন্য। যে ভিডিয়োটি ভাইরাল হয়েছে, সেটা খতিয়ে দেখে নেটিজেনের দাবি, এটা আদৌ রানু মণ্ডলের গলা নয়। ভিডিয়োর কভারে রানু মণ্ডলের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। এরপরই কমেন্ট বক্সে ক্ষোভ উগড়ে দেন নেট নাগরিকরা। কারও মন্তব্য, লাইক আর ভিউ বাড়ানোর জন্য কেউ রানু মণ্ডলের নাম লিখে দিয়েছেন আর ফটো ব্যবহার করে এই কাজ করেছেন।