ছোটবেলাতেই মানসিক অবসাদের শিকার হয়েছিলেন আমির খান কন্যা ইরা। সম্প্রতি এবিষয়ে মুখ খুলেছেন ইরা। নিজের মানসিক সমস্যা 🦹নিয়ে কথা বলতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেননি আমির কন্যা। জানিয়েছেন, তাঁর তখম মাত্র ১২ বছর বয়স, তখনই তাঁর মা রীনা দত্ত তাঁকে থেরাপির জন্য মনোবিদের কাছে পাঠিয়েছﷺিলেন।
ইরার কথায়, ‘সালটা ২০১৯, আমি তখন একটা নাটকে কাজ করছিলাম এবং আমি জানতাম যে আমি অবসাদে ভুগছি। একজনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারি, যে কীভাবে এ আর রহমানের মতো মানুষ মানসিক উদ্বেগ থেকে বেরিয়ে এসেছেন এবং কীভা🐠বে তাকে সেটার সঙ্গে মোকাবিলা করতে কাউকে সাহায্য করছেন, অনুপ্রাণিত করেছেন। যদিও আমার পরিবার আমার পাশে ছিল, আমার আর্থিক বা অন্য কোনও সমস্যা ছিল না। আর এই সমস্💛যা থেকে আরও অনেককে বের হয়ে আসতে আগাতসু তৈরি করি’। প্রসঙ্গত, মানসিক অবসাদে ভোগা বহু মানুষকে সমস্যা থেকে বের করে আনতে নিজের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘অগতসু ফাউন্ডেশন’ খোলেন ইরা খান।
আরও পড়ুন-পলকের জ্যাকেট হাতে বের হ🅷লেন ইব্রাহিম, চুটিয়ে প্রেম! এই সম্পর্কে সম্মতি আছে বাবা-ম🏅ায়ের?
আরও পড়ুন-কলকাতায়-রণবীর আলিয়া, দুর্গাপুজোর আবহে তৈরি ‘ধিন্ডোরা ব🍌াজে রে’! হাজির চূর্নী-টোটা
আরও পড়ুন-'মা সেলাই করতেন, যোধপুর পার্কে এক 💃কামরার বাড়িতে শৈশব কেটেছে', অকপট রূপা গঙ্গ🧸োপাধ্যায়
ইরা খান জানান, খুব ছোটতে যখন তিনি মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন, তখন তাঁর ১২ বছর বয়স। তখন তাঁর মা রীনা তাঁকে চিকিৎসকের কাছে পাঠিয়েছিলেন, থেরাপি নিতে। যদিও তিনি সেসময় যেতে চাননি। তবে তাঁর মা তাঁকে বুঝিয়েছিলে💛ন।
ইরা খান জানান, তাঁর বাবা আমির খান পাবলিক ফিগার। তাই তাঁর পরিবার বরাবরই লাইমলাইটে থাকত। এই বিষয়টিও তাঁকে মানসিকভাবে প্রভাবিত করত বলে জানান ইরা। বলেন, বাইরে তাঁকে পরিবার নিয়ে নানান কথা বলত। এবিষয়ে তাঁর মা রীনা তাঁকে বলতেন 'ꦑবোকা লোকেরা বোকা কথা বলেন। বাইরে কেউ কিছু বললেই সেটা সত্যি হয় না। তাই এখন আর কেউ কিছু বললে আমায় যায় আসে না।'
প্রসঙ্গত, এর আগেও খুব ছোট বয়সে মানসিক অবসাদে ভুগতেন তিনি। এর আগেও এবিষয়ে কথা বলেছিলেন আমির কন্যা ইরা। যখন রীনা দত্ত এবং আমির খা𝓡নের বিচ্ছেদ হয় তখন ইরা খানের বয়স মাত্র ৫। আর ওই ঘটনা ইরার মনকে প্রভাবিত করেছিল। ইরার কথায়, ‘বাবা-মা🐭’র বিচ্ছেদটা হতই, তবুও আমার মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। আমি কাউকে কিছু বলিনি যেহেতু ওঁরা আমাকে নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়বেন, এদিকে আমি খাওয়া-দাওয়া বন্ধ করেছিলাম'। ইরার কথায়, ‘একটা সময় দিনে প্রায় ৮ ঘন্টা কাঁদতেন, এবং ১০ ঘন্টা ঘুমিয়ে কাটাতেন।’