গত অগস্ট মাসে যখন শহরের বুকে আরজি করের মতো হাসপাতালে একজন কর্মরত চিকিৎসককে নির্মমভাবে ধর্ষণ করে খুন করা হয় তখন চিকিৎসক মহল থেকে সাধারণ মানুষ প্রতিবাদে গর্জে🐎 উঠেছিলেন সকলেই। কিন্তু সবার মধ্যে প্রতিবাদী মুখ হিসেবে যাঁরা নজর কেড়েছিলেন তাঁদের অন্যতম হলেন চিকিৎসক, অভিনেতা কিঞ্জল নন্দ। এদিন তিনি বেশ কিছু ছবি পোস্ট করে জানালেন তাঁরা ꦺআরজি কর হাসপাতালে সাফাই অভিযান শুরু করলেন। কিন্তু কেন?
আরও পড়ুন: 'অপু'র কাছে♋ পাড়ি দিলেন পথের পাঁচালির দুর্গা, না ফেরার দেশে উমা দাশগুপ্ত
কী পোস্ট করলেন এদিন কিঞ্জল নন্দ?
এদিন অ্যাপ্রন পরেই স্থেথোর বদলে ঝাড়ু হাতে হাসপাতাল চত্বরে নেমে পড়েন চিকিৎসকরা। নিজেরাই হাসপাতালের মধ্যে বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা নানা ময়লা পরিষ্কার করেন। হামেশাই অভিযোগ ওঠে সরকারি হাসপাতালগ🌳ুলিতে ঢোকা যায় না। আবর্জনা, ময়লা, দুর্গন্ধꦯে যেন নরক হয়ে থাকে। সেই কথা মাথায় রেখেই আরজি কর হাসপাতাল সাফাই অভিযানে নামেন কিঞ্জলরা।
এদিন একাধিক ছবি পোস্ট করে অভিনেতা লেখেন, 'না, স্বচ্ছ ভারত অভিযান নয়ে, আরজি কর সা🔯ফাই অভিযান, আমরা প্রত্যেকেই জানি বা বলা ভালো সরকারি হাসপাতালে যারা কাজ করি বা প্রয়োজনে আসি, আমাদের শুনতে হয়ে , হাসপাতালগুলো খুব অপরিষ্কার, মানুষ সুস্থ হবে কি করে? আমরা একটা practice শুরু করলাম। হাসপাতাল যতটা রুগীদের, ততটাই আমাদের সবার। একে পরিষ্কার রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার। সবাই মিলে একসাথে, একটি সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশ খুব দরকার সবক্ষেত্রে। আজ ারজি করের ছাত্ররা শুরু করল এই practice, এটা চলতে থাকবে।'
কে কী বলছেন?
এক ব্যক্তি লেখেন, 'হাসপাতালগুলিতে পান, বিড়ি, সিগারেট, গুটখা খেয়ে যেখানে সেখানে থুতু ফেলা, বাথরুম করার জন্য কড়া আইন আনা উচিত। তাতে যদি মানুষের সুবুদ্ধি হয়।' আরেকজন লেখেন, 'খুব ভালো। মহৎ ও শিক্ষনীꦡয়।' তৃতীয় ব্যক্তি লেখেন, 'বাহ্! খুব ভালো উদ্যোগ, সমাজের অনেক কিছুর পরিষ্কার দরকার, সবার এগিয়ে আসা দরক🔜ার।'
আরও পড়ুন: কেবল SVF সিনেমাতেই ২ কোটির ব্যবসা বহুরূপীর! সঙ্গে আবিরের জন্মদিন,꧅ কেক কেটে চলল জোড়া সেলিব্রেশন
আরও পড়ুন: নেলপলি♎শ দিয়ে চশমা রং করতেন নির্মলা মিশ্র! সারেগামাপায় জোজো বললেন, 'ওঁর লাল রঙের প্রতি অবসেশন ছিল'
এই বিষয়ে বলে রাখা ভালো আরজি কর ঘটনার ১০০ দিন পেরিয়ে গেলেও বিচা♍র অধরা। তাই ১৭ নভেম্বর প্রতিবাদে ফের আরও একবার গর্জে ওঠে কল্লোলিনী তিলোত্তমা। চলে জমায়েত। এর আগে পুজোর সময় আমরণ অনশনেও বসেন জুনিয়র ডাক্তাররা।