গোয়ায় বসেছিল রকুল-জ্যাকির রাজকীয় বিয়ের আসর। অনেক বলিউড তারকা যোগ দিয়েছিলেন নব দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে। ‘বড়ে মিয়াঁ ছোটে মিয়াঁ’ জুটি অক্ষয় কুমার এবং টাইগার শ্রফ জ্যাকি ভ𝓰াগনানির বরযাত্রী ছিলেন। দুই অভিনেতা ফাটিয়ে নেচেছেন এ দিন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভিডিয়োতে⛄ দেখা যাচ্ছে, বিয়েতে বসার আগে নতুন বর ভিকির সঙ্গে মজা আর আনন্দে মশগুল অক্ষয় কুমার এবং টাইগার শ্রফ। দুই অভিনেতাকে এ দিন সম্পূর্ণ কালো পোশাক পরে দেখা মিলেছে। ঘোড়ায় চড়ে বিয়ের ভেন্যুতে যাচ্ছেন জ্যাকি। ঢোলের তালে তালে বাকি সমস্ত বারাতিদের সঙ্গে নাচছেন টাইগার-অক্ষয়। দেখুন সেই মজার ভিডিয়ো-
আরও পড়ুন: বিয়ের পরে কি কেরিয়ার গোল্লায়? কিয়ারার অভিজ্ঞতা কেমন? স💜াফ জানালেন অভিনেত্রী
২১ ফেব্রুয়ারি বিয়ে করলেন রকুলপ্রীত সিং এবং জ্যাকি ভাগনানি। দক্ষিণ গোয়ায় সৈকতের ধারে এক সাত তারা হোটেলে চার হাত এক হয় নব দম্প🥀তির। সাত পাকে বাঁধা পড়লেন তাঁরা। সিন্ধি এবং পঞ্জাবি রীতি মেনে এদিন বিয়ে করেন তাঁরা। এ দিন বিয়ের পর পাপারাৎজ্জির সঙ্গে দেখা করে ছবি তোলেন নব দম্পতি। তারপর বিয়ের ছবিও পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়।
রাকুলপ্রীত-জ্যাকি ওয়েডিং আউটফিট নিয়ে চর্চা সর্বত্র। বিয়ের জন্য ডিজাইনার তরুণ তাহিলিয়ানির পোশাক বেছে নিয়েছেন নব দম্পতি। এদিন রাত সাড়ে আটটায় বিয়ের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন রকুলপ্রীত সিং। বিয়ের নানা মুহূর্তের ছবি 💃পোস্ট করে লেখেন, 'আমার এখনের এবং চিরকালের। এখন দুজনেই ভাগনানি।'
বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে প্রথম দিন কেমন কাটল রকুলের? বিয়ের পর প্রথম দিন শ্বশুরবাড়ির লোকেদেরও🍬 মিষ্টিমুখ করালেন অভিনেত্রী। নিজের হাতে হালুয়া রান্না করেছেন। কাজু, পেস্তা ও ঘি দিয়ে তৈরি হালুয়ার ছবি ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে পোস্ট করেন তিনি।
উল্লেখ্য, নতুন বছরের প্রথম দিনে ভ🍸ক্তদের দারুণ খবর দিলেন অক্ষয় কুমার এবং টাইগার শ্রফ। ইনস্টা🐈গ্রামে একটি পোস্ট করে ঘোষণা সেরেছেন আগামী ছবি ‘বড়ে মিয়াঁ ছোটে মিয়াঁ’র মুক্তির তারিখ। ২০২৪ সালের ইদে বড় পর্দায় মুক্তি পাবে এই ছবি।
অক্ষয়-টাইগারের দ্বৈরত পর্দায় দেখতে উৎসাহী সিনেপ্রেমীরা। এই ছবিতে অক্ষয়, টাইগার ছাড়াও দক্ষিণী অভিনেতা পর পৃথ্বীরাজ সুকুমারণকেও দেখা যাবে। থাকছেন জাহ্নবী কাপুরও। ছবির চিত্রনাট্য লিখছেন ও পরিচালনা করছেন আলি আ🌸ব্বাস জাফর। প্রযোজকের ভূমিকায় রয়েছেন বাশু ভাগনানি, দীপশিখা দেশমুখ, জ্যাকি ভাগনানি, ꦉহিমাংশু কিশন মেহরা এবং আলি আব্বাস জাফর।