বইতে, বলিউডের রাজনীতি, বহিরাগতরা কীভাবে রাজনীতিক শিকার হন, সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন অমৃতা রাও। অমৃতা আরও লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার একজন ট্যারোট কার্ড রিডার তাঁকে সতর্ক করেছিলেন, যে এক অভিনেত্রীജ তাঁর ক্ষতি করার চেষ্টা করছেন, যাঁর নাম শুরু হয় K দিয়ে।’
কোনও ফিল্ম ব্যাকগ্রাউন্ড নেই, তারপরেও বলিউডে পা রেখে কেরিয়ারটা বেশ ভালোভাবেই শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী অমৃতা রাও। ‘ইশক ভিশক’, থেকে ‘ম্যায় হু না’, ‘মস্তি’ থেকে ‘বিভা’ বহু সুপারহিট ছবির নায়িকা ছিলেন তিনি। তবে পরবর্তী সময়ে ফিল্ম কেরিয়ার থেকে একপ্রকার সরেই যান অমৃতা। সম্প্রতি, অমৃতা রাও এবং তা🎶ঁর স্বামী আরজে আনমোল 'কাপল অফ থিংস' নামে একটি ব🍎ইতে তাঁদের জীবনের নানা অজানা কথা সামনে এনেছেন।
বইতে অনেকই বিস্ফোরক তথ্য সামনে এনেছেন অভিনেত্রী অমৃতা রাও। লিখেছেন, ‘ আমার কেরিয়ারে বেশকিছু সুপারহিট ছবি থাকা সত্ত্বেও কেরিয়ার মসৃণ ছিল না। কোনও নামী ফিল্ম ম্যাগাজিনগুলি কখনওই একটি কভার শ্যুটের জন্য আমার কাছে আসেনি।’ যদিও 'বিভা'র সাফল্যের পর, পুরস্কার জেতার পর তাঁকে ও শাহিদকে ম্যাগাজিনের জন্য ফটোশ্য়ুট করতে দেখা গিয়েছিল। সেখানে অমৃতা ও শাহিদকে মাঝে রেখে বাকি প্রতিযোগীদের পাশে রেখে ফটোশ্যুট করা হয়। অথচ বইটির প্রচ্ছদ যখন বের হয় তখন অমৃতা দেখেন, সেখানে তাঁর ছবি নেই, পরিবর্তনে অন্য ছবি। অমৃতা রাও লিখেছেন, ‘আমি এক সাংবাদিক বন্ধুর থেকে জানতে পারি এক তারকা অভিনেত্রীর কথাতেই প্র🌟চ্ছদের কভারটি নতুন করে সাজানো হয়।’ অমৃতা সেই অভিনেত্রীর নাম প্রকাশ না করলেও ২০০০ সালের শুরুর দিকে যাঁরা বলিউড ফিল্ম ও ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির খবর রাখতেন, তাঁদের অভিনেত্রীর নাম অনুমান করতে অসুবিধা হয় না।
বইতে, বলিউডের রাজনীতি, বহিরাগতরা 🅰কীভাবে রাজনীতিক শিকার হন, সে ইঙ্গিতও দিয়েছেন অমৃতা রাও। অমৃতা আরও লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার একজন ট্যারোট কার্ড রিডার তাঁকে সতর্ক করেছিলেন, যে এক অভিনেত্রী তাঁর ক্ষতি করার চেষ্টা করছেন, যাঁর নাম শুরু হয় K দিয়ে।’